Print Sermon

এই ওয়েবসাইটের উদ্দেশ্য হল ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপি এবং ধর্ম্মোপদেশের ভিডিওগুলি বিশ্বব্যাপী পালক ও মিশনারিদের বিনামূল্যে সরবরাহ করা, বিশেষ করে তৃতীয় বিশ্বে, যেখানে ধর্ম্মতত্ত্বমূলক সেমিনারী বা বাইবেল স্কুল থাকলেও খুব কম রয়েছে|

এই সমস্ত ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপি ও ভিডিওগুলি www.sermonsfortheworld.com ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এখন প্রতি বছর 221টি দেশের প্রায় 1,500,000 কম্প্যুটারে যায়| আরও শত শত লোক ইউটিউবের ভিডিওর মাধ্যমে এগুলি দেখেন, কিন্তু কিছুক্ষণ পরেই তারা ইউটিউব ছেড়ে বেরিয়ে যান এবং আমাদের ওয়েবসাইটে চলে আসেন| ইউটিউব আমাদের ওয়েবসাইটে লোক এনে দেয়| ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপিগুলি প্রতি মাসে 46টি ভাষায় প্রায় 120,000 কম্প্যুটারে প্রচারিত হয়| ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপিগুলি গ্রন্থসত্ত্ব দ্বারা সংরক্ষিত নয়, কাজেই প্রচারকগণ আমাদের অনুমতি ছাড়াই এইগুলি ব্যবহার করতে পারেন| মুসলিম এবং হিন্দু রাষ্ট্রসমেত, সমগ্র পৃথিবীতে সুসমাচার ছড়িয়ে দেওয়ার এই মহান কাজে সাহায্য করার জন্য কিভাবে আপনি একটি মাসিক অনুদান প্রদান করতে পারেন তা জানতে অনুগ্রহ করে এখানে ক্লিক করুন|

যখনই আপনি ডঃ হেইমার্‌সকে লিখবেন সর্বদা তাকে জানাবেন যে আপনি কোন দেশে বাস করেন, অথবা তিনি আপনাকে উত্তর দিতে পারবেন না| ডঃ হেইমার্‌সের ই-মেল ঠিকানা হল rlhymersjr@sbcglobal.net |




স্বমত ত্যাগীদের জন্য প্রতিষেধক

THE ANTIDOTE FOR APOSTASY
(Bengali)

লেখক : ডঃ আর এল হাইমার্স, জে আর|
By Dr. R. L. Hymers, Jr.

২০১৪ সালে, ২৩শে মার্চ, সান্ধ্যকালীন মুহূর্তে সদাপ্রভুর এক দিনে লস এঞ্জেলসের ব্যাপটিষ্ট ট্যাব্যারনাকালে এক সংবাদ প্রচারিত হয়েছিল
A sermon preached at the Baptist Tabernacle of Los Angeles
Lord’s Day Evening, March 23, 2014

“কিন্তু তুমি যাহা যাহা শিখিয়াছ ও যাহার যাহার প্রমাণ জ্ঞাত হইয়াছ তাহাতেই স্থির থাক, তুমিতো জান যে কাহাদের কাছে শিখিয়াছ; আরও জান তুমি শিশুকাল অবধি পবিত্র শাস্ত্রকলাপ জ্ঞাত আছ, সে সকল খ্রীষ্ট যীশু সম্বন্ধীয় বিশ্বাসের দ্বারা তোমাকে পরিত্রাণের নিমিত্ত জ্ঞানবান করিতে পারে” (২ তীমথিয় ৩:১৪-১৫)|


আমি এই উপদেশটির শিরোনাম, “স্বমত ত্যাগীদের জন্য প্রতিষেধক”, ডাঃ জে ভার্নন ম্যাকগীর কাছ থেকে ধার করেছি| বেশ কিছু বৎসর ডাঃ ম্যাকগী ছিলেন আমার বাইবেল উপদেশকদের মধ্যে একজন| আমার বয়স যখন ১৯ বৎসর, তখনি ১৯৬১ সালের, জানুয়ারী মাসে লস এঞ্জেলসের প্রথম ব্যাপটিষ্ট মন্ডলীতে আমি যোগদান করি| আমার দুজন প্রভাবশালী বাইবেল শিক্ষক ছিলেন, ডাঃ তীমথি লিন, যিনি ছিলেন পুরাতন নিয়মের এক দক্ষ দার্শনিক – এবং তিনি তালবট থিয়োলজিক্যাল সেমিনারী, বব জোনস বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকোত্তর বিদ্যালয়, এবং ডিয়ারফিল্ড, ইলিনয়েসের, ত্রিনিতি ইভ্যাঞ্জেলিক্যাল সেমিনারিতে শিক্ষা দিতেন| আমি ডাঃ লিনের কাছ থেকে এই বিষয়ে আদান প্রদান করার বহু বিষয় আয়ত্ব করেছি, যিনি আমার জীবনে বহু বৎসর পালকও ছিলেন| আমার অন্য যে শিক্ষকেরা ছিলেন তারা হলেন ডাঃ জে. ভার্নন ম্যকগী, যিনি ওপেন ডোর প্রতিষ্ঠান, ৫৫০ সাউথ হোপ স্ট্রিট ডাউনটাউন লস এঞ্জেলসের এক নামকরা মন্ডলীর পালক ছিলেন যেটা চাইনিস মন্ডলী থেকে বহু দূরবর্তী জায়গায় নয়, আর সেখানেই আমি সদস্য ছিলাম|

তিন বৎসর কাল ডাঃ ম্যকগীর প্রতিদিনে দুইবারের বাইবেল শিক্ষা - “বাইবেলের মধ্য দিয়ে” তার রেডিয় অনুষ্ঠান, এবং সেইসঙ্গে “হাই নুন” সম্প্রচারন, যেটা “বাইবেলের মধ্য দিয়ে” শাস্ত্রের ভিন্নতর বিষয় ছিল| পরবর্তী সাত বৎসরকাল প্রতিদিন আমি “বাইবেলের মধ্য দিয়ে” রেডিয়ো অনুষ্ঠানটি ক্রমাগতভাবে শুনতাম| সেই দুইজন প্রতিভাবান মানুষের কাছ থেকে বাইবেলের বাক্যে এবং পবিত্র শাস্ত্রের উপরে, আমার সম্পূর্ণ নির্ভরতা এসেছে|

ডাঃ লিন এবং ডাঃ ম্যাকগী বাইবেলের ভবিষ্যবাণী শিক্ষা দেওয়ার উপরে অনেকটাই দক্ষতা প্রকাশ করেছেন| যদিও আমি আমার সমস্ত বিষয়গুলো “সট্রিওলজি” (পরিত্রাণের) উপরে আলোকপাত করি আর এগুলো করা হয় বাইবেলের ভবিষ্যবাণীর আলোকে, বিশেষ করে তা আবার শেষ সময়ে স্বধর্ম ত্যাগের উপরে কেন্দ্র করে| ডাঃ ম্যাকগী যথাযথভাবে বলেন যে ২য় তীমথিয়ের তৃতীয় অধ্যায়ের মধ্য থেকে “যেখানে তিনি মন্ডলীর উত্তেজনাপূর্ণ সময়ের আগে শেষ সময়ের চিত্র প্রদান করেন| এখন এই প্রকার দিনে ঈশ্বরের সন্তানেরা কি করতে পারে? স্বধর্ম ত্যাগের প্রতি একমাত্র যে মনোভাব এই প্রতিষেধকের তা কেবলই ঈশ্বরের বাক্য” ( J. Vernon McGee, Th.D., Thru the Bible, Thomas Nelson Publishers, 1983, p. 472; ২ তীমথিয় ৩:১৪-১৫ নোট)|

নিশ্চিতভাবেই ২য় তীমথির তৃতীয় অধ্যায় এক ভয়ঙ্কর এবং আতঙ্কপূর্ণ চিত্র শেষ সময়ে স্বধর্ম ত্যাগের বিষয়ে তুলে ধরা হয়েছে| আর এখানে প্রতিটি চিহ্ন ইঙ্গিত প্রদান করে যে এই মুহূর্তে আমরা ভীষনভাবেই স্বধর্ম ত্যাগের মধ্যকালীন সময়ে বসবাস করছি! “স্বমত বা স্বধর্ম ত্যাগের” অর্থ হল “স্বপক্ষত্যাগ বা বিদ্রোহচারন; এক পরিত্যক্তভাব বা একজন যে নিজ ধর্ম ত্যাগ করে পতিত হয়েছেন”| (Webster’s Dictionary, Unabridged, Collins World, 1975). তথাপি আমাদের পাঠ্যাংশ এক প্রতিষেধক প্রদান করে, যা হল, স্বধর্মত্যাগের উপায়,

“কিন্তু তুমি যাহা যাহা শিখিয়াছ ও যাহার যাহার প্রমাণ জ্ঞাত হইয়াছ তাহাতেই স্থির থাক, তুমি তো জান যে কাহাদের কাছে শিখিয়াছ; আরও জান তুমি শিশুকাল অবধি পবিত্র শাস্ত্রকলাপ জ্ঞাত আছ, সে সকল খ্রীষ্ট যীশু সম্বন্ধীয় বিশ্বাসের দ্বারা তোমাকে পরিত্রাণের নিমিত্ত জ্ঞানবান করিতে পারে” (২ তীমথিয় ৩:১৪-১৫)|

আসুন আরো কাছ থেকে পাঠ্যাংশের বিষয়ে দেখি আর তাহলেই আমরা বেশ কিছু বিষয় দেখতে সক্ষম হব|

১. প্রথম, “কিন্তু” বলে যে শব্দ রয়েছে তার প্রতি আমরা আলোকপাত করব ।

কিন্তু তুমি যাহা শিখিয়াছ ও যাহার যাহার প্রমাণ জ্ঞাত আছ…” (২ তীমথিয় ৩:১৪)|

এটাকে অনুবাদ করা যেতে পারে “তবে বা অবশ্যই”| মন্দ লোকেরা এবং প্রলুব্ধকারী লোকেরা মন্দ থেকে আরো ভয়ানক মন্দতার প্রতি বৃদ্ধিলাভ করবে, প্রতারণা করবে ও প্রতারিত হবে, “কিন্তু [তবে অবশ্যই] সেই বিষয়েই লিপ্ত থাকবে যে বিষয়ে তুমি শিখেছ…”| তারা কতটা ভীষনভাবে খারাপ তাতে কোন যায় আসে না, যে বিষয় তুমি শিখেছ তাতে ক্রমাগতভাবে লিপ্ত বা লেগে থাক| আর এই কথাই প্রেরিত পৌল যুবক তীমথিকে বলছেন - এবং তার সঙ্গে আমাদেরও|

সমগ্র এই অনুচ্ছেদের বিষয়্টা শেষ সময়ে মন্ডলীর বিষয়কে তুলে ধরে| এটা আমরা জানি কেননা আমাদের বলা হয়েছে যে ইহার মধ্যে “ভক্তির অবয়বধারী”(৫ পদ) এবং তারা “চিরকাল শিখলেও [কিন্তু] সত্যের প্রতিরোধ করবে”(৭ ও ৮ পদ)| ডাঃ ম্যাকগী বলেছেন, “‘সেই শেষ দিনে’ এটা হল এক প্রযুক্তিগত পরিভাষা যা নূতন নিয়মে বেশ কিছু জায়গাতে ব্যবহার করা হয়েছে; ইহা মন্ডলীর শেষ দিনের কথা সম্বন্ধে বলে” (ibid., p.469)| আমি নিশ্চিত তিনি এই বিষয়ে সঠিক ছিলেন| “এক ভয়ানক সময় উপস্থিত হবে”| তার অর্থ হলো নিদারুন, উচ্ছৃঙ্খল সময় উপস্থিত হবে| “নিদারুন কষ্টদায়ক” এই শব্দকে গ্রীকে অনুবাদ করা হয়েছে “চালেপস”| ইহা হলো এমন একটা শব্দ যা গ্রীক নূতন নিয়মে অন্য একটা সময়ে প্রত্যক্ষ হয়| মথি ৮:২৮ পদে যেখানে উল্লেখ হয়েছে যে গাদারীয়দের দেশে ভূতগ্রস্ত লোকটি “বড়ই দুর্দান্ত” ছিলেন| সুতরাং, মন্ডলীর শেষ দিনে আমাদের সেই তীব্র, প্রচণ্ড ও ভয়ঙ্কর শয়তানিক সময় উপস্থিত। এরপরই শেষ সময়ের বিষয়ে মন্ডলীর বিষয়ে প্রেরিতেরা উনিশটি বিভিন্ন প্রকার বর্ণনা প্রদান করেন। আবার, ডাঃ ম্যাকগী বলেছেন, “আপনি যদি মন্ডলীর ইতিহাসের দিকে ফিরে তাকান, সেখানে আপনি নিশ্চিতভাবেই বেশ কিছু বিষয়ের প্রমাণ পাবেন, কিন্তু আমার মনে হয় না আজকে যা প্রকাশিত হচ্ছে তেমনি ভাবে আপনি এমন কোন সময় খুঁজে পাবেন যা ইতি মধ্যেই প্রকাশমান হয়েছে| আমি বিশ্বাস করি আমরা এখন সেই “বিপজ্জনক” দিনে বসবাস করছি যা এই অংশে বর্ণনা করা হয়েছে” (ibid.)| এখানে আমাদের সময়ে আমাদের মন্ডলীর উনিশটি বর্ণনা তুলে ধরা হয়েছে,

১| নিজেদের প্রেমে প্রেমী (স্বার্থপর)|
২| লালসাপূর্ণ (অর্থপ্রিয়, বস্তুবাদী)|
৩| অহংকারী।
৪| গর্বিত।
৫| ঈশ্বর নিন্দুক (অপবাদক)।
৬| পিতা মাতার অবাধ্য (সমুদয় প্রজন্ম এইভাবেই উত্থিত হয়েছে আর এখন তা আমাদের সমুদয় সম্প্রদায়কে দূর্বল করে তুলছে)|
৭| অকৃতজ্ঞ।
৮| অপবিত্র (শিষ্টাচারহীন)।
৯| প্রকৃতভাবে ভালবাসা রহিত (অপ্রেমী ও অনুভূতিহীন)।
১০| চুক্তিহীন ব্যক্তি (তারা ক্ষমা করে না ও ক্ষমা পেতেও চায় না)|
১১| ভ্রান্ত অভিযোক্তা (বিদ্বেষপরায়্ণভাবে পরচর্চা)|
১২| সংযমহীন (আত্মনিয়ন্ত্রনহীন)|
১৩| প্রচন্ড (বর্বর বা নিষ্ঠুর)।
১৪| যারা ভালো তাদের অবজ্ঞা করা (ভাল খ্রীষ্টীয়ানদের ঘৃণাকারী)।
১৫| বিশ্বাসঘাতকতা (প্রতারনাপূর্বক)।
১৬| হঠকারী (বেপরোয়া এবং অপরিণামদর্শী)।
১৭| বিচ্ছিন্নমনা (অতিমাত্রায় আত্মগর্ব করা ।
১৮| ঈশ্বরকে প্রেম করার থেকে পরিতোষ প্রিয় ।
১৯| ধার্মিকতার ভাব থাকলেও, সেই শক্তিকে অস্বীকার করা |

স্বধর্মত্যাগী মন্ডলী এবং সেমিনারীতে এগুলোই হল ভ্রান্ত খ্রীষ্টীয়ান| বাহ্যিক দিক দিয়ে তাদের দেখলে মনে হয় ঈশ্বরের সন্তান, কিন্তু বাস্তবে তারা শয়তানের দাস|

তারা “সতত শিক্ষা করে, তথাপি সত্যের তত্ত্বজ্ঞান পর্যন্ত পৌঁছিতে পারে না” (৭ পদ)| আর এই প্রকার লোক আজকের দিনে আমাদের মন্ডলীর চারপাশে রয়েছে| বেশ কিছু ভয়ানক অভিজ্ঞতা আমার হয়েছে যেগুলো মন্ডলীর সদস্যদের দ্বারাই ঘটেছে - বাস্তবে এর থেকে দুর্ভাগ্যজনক খারাপ ঘটনা আমি বিশ্বের অন্য কোন মন্ডলীতে সদস্যদের কাছে অনুভব করিনি|

আমি ব্যাপটিষ্টদের মধ্যে গোড়া থেকে চুল টানতে দেখেছি, জঘণ্য ও ভাষায় ভাবে একে অপরকে অভিশাপ দিতে শুনেছি, একে অপরের প্রতি গানের বইগুলোকে পর্যন্ত ছুঁড়তে দেখেছি – তা আবার সকাল ১১টার সময়ে রবিবারের সভার মধ্যে| গানের নেতাকেও আবার পাশের দেওয়ালে ঠেলে ফেলে দিতে দেখেছি, ও যতক্ষন পর্যন্ত না তার মুখ দিয়ে রক্ত ঝরে পড়ছে ততোক্ষন পর্যন্ত তাকে লাথি মারতেও দেখেছি, তাদের পকেট থেকে রাইফেল বের করে মন্ডলীর চাবি পর্যন্ত নিতে দেখেছি| আর এগুলো করা হয়েছে তাদেরই দ্বারা যাদের আমরা মন্ডলীর “ডিকন” বলে জানি| এগুলো হয়েছে ১৯৫০ সালের সময়ে লোকেরা এইভাবে এই সমস্ত বিষয়ে একে অপরকে অভিযুক্ত করতেন| এটা ছিল ক্যালিফোর্নিয়ার হান্টিংটন পার্কে, এক ব্যাপটিষ্ট মন্ডলীর মধ্যে|

সেই তখন থেকেই আমি মন্ডলীর নেতাদের মধ্যে শিশুদের সঙ্গে লাম্পট্যের ভাব লক্ষ্য করেছি, তারা মন্ডলীর কোষাগার থেকে অর্থ চুরি করেছে; পালকের ঘাড় ধরেছে, পক্ষান্তরে অন্য এক ব্যক্তি আবার পেটে ঘুঁষি মেরেছে, ইন্টারনেটের মাধ্যমে তারা একে অপরের কাছে মিথ্যা কথা বলেছে, এবং সেইসঙ্গে আরও জঘন্য পাপ রয়েছে যা উল্লেখ করা খুবই জঘন্য বিষয়| যে ব্যক্তি আমাকে সান্ডে স্কুলে শিক্ষা দিয়েছেন তিনিও বন্দুক দেখিয়ে ব্যাংকে ডাকাতি করেছেন| আমার সেমিনারীর ব্যাপটিষ্ট অধ্যাপক এমন কথাও বলেছেন যে যীশুর শরীরকে নাকি কুকুরে খেয়েছে, সেখানে খ্রীষ্টের দ্বিতীয় আগমন বলে কিছু নেই, বাইবেলের প্রায় বই নাকি জালি ছিল, মোশি বলে সেই প্রকার কোন ব্যক্তি ছিল না, মিশর থেকে ইস্রায়েলীয়দের বহির্গমন কোন সময়েই ঘটেনি, এবং সেই সঙ্গে আরো অনেক প্রকার ভ্রান্ত শিক্ষা ও মতবাদ| আমার এক অধ্যাপক আত্মহত্যা করেন, নিজের মাথাতে নিজেই গুলি করে|

এই সমস্ত লোকেরা বড় হয়েছে সাউদার্ণ ব্যাপটিষ্ট মন্ডলীতে| এদের সকলেই “এগিয়ে গিয়ে” তাদের বাপ্তিস্মের আগে “পাপীর প্রার্থনা” উল্লেখ করেন| দীর্ঘ সময়ের জন্য আমি ভীষনভাবে দ্বিধাগ্রস্থ হয়ে বিস্মিত হয়ে পড়ছিলাম, যে কিভাবে খ্রীষ্টীয়ান লোকেরা সেই সমস্ত বিষয় বিশ্বাস করবে আর এর উপরে কার্যশীল হয়ে উঠবে| এই সমস্ত বিষয়ের বিরুদ্ধে আমি যখন কথা বলতে থাকি, তখন আমাকে সতর্ক করে দেওয়া হয় যে আমিই হব মোড়ক করা “সমস্যা সৃষ্টিকারী” আর কোনসময়েই আমাকে সাউদার্ণ ব্যাপটিষ্ট মন্ডলীতে পালকত্ব করার জন্য ডাকা হবে না| পরবর্তি সময়ে আমি একটা বই লিখি যা তথ্য প্রকাশ করে সেই সমস্ত ভ্রান্ত শিক্ষা সমূহের| ইহার নাম হল “সাউদার্ণ ব্যাপটিষ্ট কনভেনশনের ভিতরে”|

সাউদার্ণ ব্যাপটিষ্ট সেমিনারীতে আমি স্নাতক হওয়ার পরে আমাকে স্থানান্তরিত করে দেওয়া হয় প্রেজবিট্টিরিয়ান সেমিনারীতে ডক্টরেট করার জন্য| প্রেজবিট্টিরিয়ান সেমিনারী ছিল আরো জঘণ্য! সেখানে একজন অধ্যাপক ছিলেন যিনি নাস্তিক, আর তিনি এই বিষয়ে খুবই দাম্ভিকতা প্রকাশ করতেন! আমি অনুভব করতে পারলাম যে উভয় সেমিনারীতেই এই অধ্যাপকেরা নূতন জন্মপ্রাপ্ত নয়, তারা প্র্কৃত রূপান্তর বা পরিবর্তনের বিষয়্টাকে অনুভব করতে পারেনি, আর তাই তারা কোনভাবেই খ্রীষ্টীয়ান ছিলেন না| আমি জানি আপনাদের কেউ কেউ এই বিষয় শুনে ভাববেন আমি এই সবেমাত্র যা বলেছি তা অতিরঞ্জিত করছি বা মিথ্যা কাহিনী বলছি, সেখানে যা ছিল সেই বিষয়েই বলেছি|

সেই সমস্ত বিষয় আমি আমার নিজের চোখে সেই উনিশ প্রকার বর্ণনা আর সেই শেষ সময়ে হারানো সদস্যদের জীবনধারা দেখেছি| এই “শেষ সময়ে” ধর্ম বিরুদ্ধাচারনের বিষয়্টাকেই তারা তুলে ধরে| আর এগুলো সারা বিশ্বের প্রায় সবজায়্গা ও সর্বমন্ডলীতেই এবং প্রায় সহভাগিতা ও প্রতিষ্ঠানে এই সমস্ত বিষয়গুলো ঘটে থাকে| আমি জানি বহু যুবক ব্যক্তি যারা এই প্রকার মাংসিক ভাব দেখেছে তারা দৃষ্টির অগোচরে চলে গিয়েছে ও এইভাবে পরাজিত হয়েছে এবং এই প্রকার মন্দযুগে ধর্মবিরূপক খ্রীষ্টীয়ানজগতের অবিশ্বাসের মধ্যে পতিত হয়েছে| আমার মনে পড়ে এক উজ্জ্বল প্রচারক যখন আমাদের সাউদার্ণ ব্যাপটিষ্ট সেমিনারীতে আসে তখন তার মধ্যে ছিল সুসমাচার প্রচারকারীর উদ্দীপনা| আর কেবলমাত্র একটা সেমিষ্টারের পরেই তিনি নিজেকে গুটিয়ে নেন| তিনি সেই জায়গা ছাড়ার আগে আমাকে বলেন, “এইভাবে এগিয়ে যাওয়াটাতে আর কিসের প্রয়োজন? আমাদের মতো প্রচারকদের কাছে তারা এটাই শিক্ষা দেয়| তারা কোন কিছুতেই বিশ্বাস করে না”|

২. দ্বিতীয়, পরবর্তী চতুর্দশ পদটির প্রতি আলোকপাত করি ।

“কিন্তু তুমি যাহা যাহা শিখিয়াছ ও যাহার যাহার প্রমাণ জ্ঞাত হইয়াছ তাহাতেই স্থির থাক, তুমিতো জান যে কাহাদের কাছে শিখিয়াছ” (২ তীমথিয় ৩:১৪)|

এই প্রকার মন্দতায় পূর্ণ স্বধর্মত্যাগীর জগতে একজন খ্রীষ্টীয়ানের কি করা দরকার? এই প্রকার ধর্মবিরূপকের প্রতিষেধক হল বাইবেল, জীবন্ত ঈশ্বরের বাক্য| প্রেরিত পিতর বাইবেলকে বলেন, “ইহা এমন প্রদীপের তুল্য যা অন্ধকার জায়্গাতে আলোক প্রদান করে” (২ পিতর ১:১৯)|

যে বিষয়্টা আমকে সেই সেমিনারী ত্যাগ, ও পরিচর্যার কাজকে ছাড়তে সাহায্য করেছে, তা হল “যে সমস্ত বিষয় আমি শুনেছি ও শিখেছি সেটাই নিশ্চিত করেছে যে, কাদের কাছে [আমি এই বিষয় শিখেছি] আমি সেগুলো শিখেছি” (২ তীমথি ২:১৪)| যুবক তীমথি শাস্ত্রের বিষয়ে শিখেছে তার ঠাকুরমা, তার মা, এবং প্রেরিত পৌলের কাছে (দেখুন ২য় তীমথিয় ১:২,৫)| বাইবেলের বিষয়ে, এমন কি স্বধর্ম ত্যাগের এই ভবিষ্যমূলক বিষয়গুলোকে, আমি শিখেছি ডাঃ ম্যাকগী এবং ডাঃ লিনের কাছ থেকে| প্রসঙ্গত, আমি তখনি কনভার্ট হলাম যে দিনে আমি এই সংবাদ শুনলাম ডাঃ চার্লস জে. উডব্রীজের কাছে, যিনি উদারপন্থী মতবাদের বিরুদ্ধে ফ্যুলার থিয়োলজিক্যাল সেমিনারীতে কথা বলেন, যেখান থেকে তিনি বেশ কিছু বৎসর আগেই বিচার্য এই বিষয়গুলোকে কেন্দ্র করে পদত্যাগ করেছেন| ডাঃ উডব্রীজ “শেষ সময়ে” “উপহাসকের” বিষয়ে কথা বলেন ২য় পিতরের তৃতীয় অধ্যায় থেকে আর সেই দিনেই আমি উদ্ধার ও পরিত্রাণ লাভ করি (দেখুন ২য় পিতর ৩:৩)| সুতরাং সংস্কারমুক্ত সেমিনারীতে যাওয়ার আগেই আমি জানতাম যে স্বধর্ম বা স্বপক্ষ ত্যাগের বিষয়টা কি ছিল| অতএব যারা কনভার্ট নয় সে সমস্ত শিক্ষকদের চিন্তাধারায় বিশ্বাস করার থেকে, বাইবেলের উপরে সম্পূর্ণভাবে আস্থা রাখার বিষয়টা আমি শিখেছি| আমি ডাঃ উডব্রীজ, ডাঃ লিন, এবং ডাঃ ম্যাকগীর কাছে শিখেছি কিভাবে ঈশ্বরের বাক্যে নির্ভর করতে হয়| স্বধর্মত্যাগী সেমিনারীতে সেই সমস্ত বৎসর গুলোতে আমার পাঠ্যাংশের বিষয় ছিল গীতসংহিতা ১১৯:৯৯,

“আমার সমস্ত গুরু অপেক্ষা আমি জ্ঞানবান: কেননা আমি তোমার সাক্ষ্যকলাপ [বাইবেল] ধ্যান করি” (গীতসংহিতা১ ১৯:৯৯)|

যুবক ব্যক্তিরা, আমি জানি তোমাদের কলেজে তারা কি শিক্ষা দেয়| আমি লস এঞ্জেলসের সিটি কলেজ এবং লস এঞ্জেলসের ক্যালিফোর্নিয়া স্টেট উনিভার্সিটি থেকে স্নাতক হয়েছি (B.A., 1970)| কিভাবে খ্রীষ্টীয়ানিটিকে তারা আক্রমন করে তা আমি জানি| তারা যে খ্রীষ্টীয়ানদের উপহাস করে এবং যীশুকে অপবাদ দেয় তা আমি জানি| আমি এটাও জানি যে যখন আমি কলেজে ছিলাম তখনকার থেকে আজকের দিনে ঈশ্বরের পক্ষে দৃঢ়তা সহকারে দাঁড়ানোটা কতোই না কঠিন বিষয়| আর আমি এটাও জানি যে স্বধর্মত্যাগের এই মন্দতাপূর্ণ যুগে সমস্ত কিছুই এক যুবক ব্যক্তির কাছে বিরুদ্ধাচারী বিষয়| এমনকি প্রেসিডেন্ট পর্যন্ত আমাদের বিপক্ষে| কিন্তু আমি আবার এটাও জানি যে যারা বাইবেল বিশ্বাস করে তারা সেই গীতরচকের সঙ্গে বলতে সক্ষম হবে,

“তব বাক্য সমূহের বিকাশ আলোক প্রদান করে; তারা অমায়িকদিগকে বুদ্ধিমান করে” (গীতসংহিতা১ ১৯:১৩০)|

এবং,

“তোমার বাক্য আমার চরণের প্রদীপ, আমার পথের আলোক” (গীতসংহিতা১ ১৯:১০৫)|

“তজ্জন্য আমি সর্ব বিষয়ে তোমার সমুদয় নির্দেশ ন্যায্য জ্ঞান করি; সমস্ত মিথ্যাপথ ঘৃণা করি” (গীতসংহিতা১ ১৯:১২৮)|

মিঃ গ্রিফিত এই সবেমাত্র যা গেয়েছেন তার কথাগুলো পুনরায় শুনুন,

‘সন্দেহ ও অবিশ্বাসের ঝড়ের মধ্যে, আমরা ভয় পাই,
সেই অনন্তকালীন বইয়ের উপরে দাঁড়াই যা আমাদের [অবশ্যই] আপন করে;
চঞ্চল ও অস্থিরময় যুগেও ইহা আগের মতোই থাকে,
‘এটাই হল ঈশ্বরের বই, আর ইহার নাম হল বাইবেল!
সেই পুরাতন বই আর সেই পুরাতন বিশ্বাস হল সেই শিলাখন্ড যার উপরে আমি দাঁড়াই!
সেই পুরাতন বই আর সেই পুরাতন বিশ্বাসই হল সেই ভূমির বেষ্টনী!
সেই ঝড় ও চাপের মধ্যেও তারা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়,
সমস্ত দেশ ও জাতির মধ্যে তিনিই আশীষ বর্ষান;
সেই পুরাতন বই ও সেই পুরাতন বিশ্বাসই হল
প্রতিটি দেশের এক প্রত্যাশা!
      (“The Old Book and the Old Faith” by George H. Carr, 1914).

৩. তৃতীয়, পঞ্চদশ পদের উপরে আলোকপাত করুন ।

“…অবধি পবিত্র শাস্ত্রকলাপ জ্ঞাত আছ, সেইসকল খ্রীষ্ট যীশু সম্বন্ধীয় বিশ্বাস দ্বারা তোমাকে পরিত্রাণের নিমিত্ত জ্ঞানবান করিতে পারে” (২ তীমথিয় ৩:১৫)|

ডাঃ মার্টিন লয়েড-জোনস বলেছেন, “বাইবেল আমাকে যা বলে ইহা ছাড়া ঈশ্বরের কোন জ্ঞানই আমার নেই” (Great Doctrines of the Bible (1) , p. 36)| তিনি বলেছেন, “এটা আর অন্য কোন বই নয় যা কিনা ঈশ্বরের কন্ঠস্বর মাত্র” (Evangelistic Sermons, p. 25).

“আরও জান তুমি শিশুকাল অবধি পবিত্র শাস্ত্রকলাপ জ্ঞাত আছ, সেই সকল খ্রীষ্ট যীশু সম্বন্ধীয় বিশ্বাসের দ্বারা তোমাকে পরিত্রাণের নিমিত্ত জ্ঞানবান করিতে পারে”(২ তীমথিয় ৩:১৫)|

বাইবেল আমাদের খ্রীষ্টের প্রতি নির্দ্দিষ্ট করে| কোন একজন ব্যক্তি যখন বাইবেলের কথা শোনে, আর ঈশ্বর ইহাতে যা বলেছেন তা সত্য সত্যই বিশ্বাস করে, তখন তিনি খ্রীষ্টকে জানতে পারেন| বাইবেলে আস্থা রাখাটাই কেবল আপনাকে উদ্ধার করতে পারে না| ঈশ্বর নিঃশ্বাসিত বাক্য আপনাকে খ্রীষ্টের প্রতি নির্দেশ করে| কিভাবে পরিত্রাণ বা উদ্ধার অর্জন করা যেতে পারে? ইহা অর্জন করা সম্ভব কেবলমাত্র খ্রীষ্ট যীশুতে বিশ্বাস করার দ্বারা! বি. বি. ম্যাককিনি, এক পুরাতন সময়ের সাউদার্ণ ব্যাপটিষ্ট, লিখেছেন,

“আমি জানি, আমি জানি, আমি জনি যে বাইবেল সত্য;
সমস্ত দিক দিয়ে ঐশ্বরীক ভাবে অনুপ্রাণিত,
আমি জানি যে বাইবেল সত্য|
      (“I Know the Bible is True” by Dr. B. B. McKinney, 1886-1952).

তথাপি বাইবেল যে সত্য ইহা আপনি বিশ্বাস করেও হারিয়ে যেতে পারেন! উদ্ধার লাভ করার জন্য, আপনাকে অবশ্যই বাইবেলের বাধ্য হতে হবে এবং খ্রীষ্ট যীশুতে নির্ভর করতে হবে| বাইবেল আমাদের বলে যে খ্রীষ্ট আমাদের পাপের জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন| বাইবেল আমাদের বলে যে আমাদের পাপসকলের উপশম হতে পারে “তাঁর রক্তে বিশ্বাস করার দ্বারা” (রোমীয় ৩:২৫)| বাইবেল বলে যে, “তুমি ও তোমার পরিবার যীশু খ্রীষ্টে বিশ্বাস কর, আর তোমরা পরিত্রাণ ও উদ্ধার লাভ করবে” (প্রেরিত ১৬:৩১)| কিন্তু পরিত্রাণ আপনি কেবলমাত্র লাভ করতে পারেন “খ্রীষ্ট যীশুতে বিশ্বাস করার দ্বারা”(২ তীমথি ৩:১৫)| ডাঃ এ. ডাব্লু. টোজার বলেছেন,

“এক অনুতপ্ত আত্মার কাছে বিশ্বাস হল ঈশ্বরের দান এবং মনের যে কোন প্রকৃত অবস্থা বা উপাত্ত বিষয় যাতে তারা সমর্থ তার উপরে কিছুই করণীয় নয়| বিশ্বাস হল অলৌকিক বিষয়; ইহা হলো এমন এক যোগ্যতা বা সামর্থ্য যা তাঁর পুত্রের উপরে বিশ্বাস করার প্রতি ঈশ্বর প্রদান করেন (A. W. Tozer, D.D., Man: The Dwelling Place of God, Christian Publications, 1966, p. 33) |

আপনি যখন নিজের পাপে দূর্বল ও অসুস্থ, আর নিদারুনভাবেই ইহার মধ্য থেকে মুক্তি লাভ করতে চান, তবে (কিন্তু তার আগে নয়) ঈশ্বর আপনাকে সেই বিশ্বাস প্রদান করবেন যেন যীশু খ্রীষ্টের উপরে নির্ভর করতে পারেন|

সেই বিষয়ে আপনি যদি আমাদের সঙ্গে কথা বলতে চান, তবে অনুগ্রহ করে নিজের আসন ত্যাগ করুন আর অডিটোরিয়ামের পিছনে চলে যান| ডাঃ কাগন আপনাকে আরও একটা ঘরে পরিচালিত করবেন যেখানে আমরা বার্তালাপ ও প্রার্থনা করবো| ডাঃ চান, অনুগ্রহ করে প্রার্থনা করুন যেন কোন একজন আজ রাত্রে যীশুতে নির্ভর করতে পারে| আমেন|

(সংবাদের পরিসমাপ্তি)
ডাঃ হাইমার্সের সংবাদ আপনি প্রতি সপ্তাহে ইন্টারনেটের মাধ্যমে
www.realconversion.com এই সাইটে পড়তে পারেন। ক্লিক করুন “সংবাদের হস্তলিপি”

আপনি ডাঃ হাইমার্সকে মেইল পাঠাতে পারেন rlhymersjr@sbcglobal.net - আপনি
তাকে পত্র লিখতে পারেন P.O. Box 15308, Los Angeles, C A 90015.এই ঠিকানায়
। আপনি তাকে টেলিফোন করতে পারেন (818) 352-0452.

এই সুসমাচারের ম্যানুস্ক্রিপ্ট এর ওপর ডাঃ হাইমসের কোন কপিরাইট নেই। আপনারা
ইহা ব্যাবহার করতে পারেন ডাঃ হাইমসের অনুমতি ছাড়াই। অবশ্য, ভিডিও মেসেজ
সবই কপিরাইটের সহিত আছে এবং কেবলমাত্র তার অনুমতি নিয়েই ব্যাবহার করা যাবে।

সংবাদের আগে শাস্ত্রাংশ পাঠ করেছেন মি. আবেল প্রধুম্মে: ২ তীমথিয় ৩:১-৭, ১২-১৫ |
সংবাদের আগে একক সংগীত পরিবেশন করেছেন মি. বেঞ্জামিন কিনকেড গ্রিফিত:
          “The Old Book and the Old Faith” (by George H. Carr, 1914).


খসড়া চিত্র

স্বমত ত্যাগীদের জন্য প্রতিষেধক

THE ANTIDOTE FOR APOSTASY

লেখক : ডঃ আর এল হাইমার্স, জে আর|
By Dr. R. L. Hymers, Jr.

“কিন্তু তুমি যাহা যাহা শিখিয়াছ ও যাহার যাহার প্রমাণ জ্ঞাত হইয়াছ তাহাতেই স্থির থাক, তুমিতো জান যে কাহাদের কাছে শিখিয়াছ; আরও জান তুমি শিশুকাল অবধি পবিত্র শাস্ত্রকলাপ জ্ঞাত আছ, সে সকল খ্রীষ্ট যীশু সম্বন্ধীয় বিশ্বাসের দ্বারা তোমাকে পরিত্রাণের নিমিত্ত জ্ঞানবান করিতে পারে” (২ তীমথিয় ৩:১৪-১৫)|

১. প্রথম, “কিন্তু” বলে যে শব্দ রয়েছে তার প্রতি আমরা আলোকপাত করব,
২ তীমথিয় ৩:১৪এ, ৫, ৭, ৮ |

২. দ্বিতীয়, পরবর্তী চতুর্দশ পদটির প্রতি আলোকপাত করি, ২ তীমথিয় ৩:১৪বি;
২ পিতর ১:১৯; ৩:৩; গীতসংহিতা১ ১৯:৯৯, ১৩০, ১০৫, ১২৮ |

৩. তৃতীয়, পঞ্চদশ পদের উপরে আলোকপাত করুন, ২ তীমথিয় ৩:১৫;
রোমীয় ৩:২৫; প্রেরিত ১৬:৩১ |