Print Sermon

এই ওয়েবসাইটের উদ্দেশ্য হল ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপি এবং ধর্ম্মোপদেশের ভিডিওগুলি বিশ্বব্যাপী পালক ও মিশনারিদের বিনামূল্যে সরবরাহ করা, বিশেষ করে তৃতীয় বিশ্বে, যেখানে ধর্ম্মতত্ত্বমূলক সেমিনারী বা বাইবেল স্কুল থাকলেও খুব কম রয়েছে|

এই সমস্ত ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপি ও ভিডিওগুলি www.sermonsfortheworld.com ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এখন প্রতি বছর 221টি দেশের প্রায় 1,500,000 কম্প্যুটারে যায়| আরও শত শত লোক ইউটিউবের ভিডিওর মাধ্যমে এগুলি দেখেন, কিন্তু কিছুক্ষণ পরেই তারা ইউটিউব ছেড়ে বেরিয়ে যান এবং আমাদের ওয়েবসাইটে চলে আসেন| ইউটিউব আমাদের ওয়েবসাইটে লোক এনে দেয়| ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপিগুলি প্রতি মাসে 46টি ভাষায় প্রায় 120,000 কম্প্যুটারে প্রচারিত হয়| ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপিগুলি গ্রন্থসত্ত্ব দ্বারা সংরক্ষিত নয়, কাজেই প্রচারকগণ আমাদের অনুমতি ছাড়াই এইগুলি ব্যবহার করতে পারেন| মুসলিম এবং হিন্দু রাষ্ট্রসমেত, সমগ্র পৃথিবীতে সুসমাচার ছড়িয়ে দেওয়ার এই মহান কাজে সাহায্য করার জন্য কিভাবে আপনি একটি মাসিক অনুদান প্রদান করতে পারেন তা জানতে অনুগ্রহ করে এখানে ক্লিক করুন|

যখনই আপনি ডঃ হেইমার্‌সকে লিখবেন সর্বদা তাকে জানাবেন যে আপনি কোন দেশে বাস করেন, অথবা তিনি আপনাকে উত্তর দিতে পারবেন না| ডঃ হেইমার্‌সের ই-মেল ঠিকানা হল rlhymersjr@sbcglobal.net |




এমন কি আরো এক কম্পনশীল যুবগোষ্ঠির সংবাদ !
পল ওয়াশারের প্রতি আমার উত্তর!

AN EVEN MORE SHOCKING YOUTH MESSAGE!
MY ANSWER TO PAUL WASHER!
(Bengali)

লেখকঃ ডাঃআর.এল.হাইমার্স, জুনি.
by Dr. R. L. Hymers, Jr.

লস এঞ্জেলেসের ব্যাপটিস্ট ট্যাবারনেকেলে সদাপ্রভুর এক সান্ধ্যকালীন মুহুর্তে,
১৬-ই ফেব্রুয়ারী, ২০১৪ সালে এই সংবাদ প্রচারিত হয়
A sermon preached at the Baptist Tabernacle of Los Angeles
Lord’s Day Evening, February 16, 2014

“তুমি এখন যাও, উহাদের সাক্ষাতে এই কথা ফলকের উপরে লিখ, ও পুস্তকে লিপিবদ্ধ কর, যেন তাহা উত্তরকালে সাক্ষ্যরুপে চিরকাল থাকেঃ কেননা উহারা বিদ্রোহী জাতি, মিথ্যাবাদী সন্তান, যাহারা সদাপ্রভুর ব্যবস্থা শুণিতে অসম্মত সন্তানঃ তাহারা দর্শক দিগকে বলে, তোমরা দেখো না; এবং লক্ষণবেত্তা দিগকে বলে, তোমরা আমাদের জন্য যথার্থ লক্ষণ বলিও না, আমাদিগকে স্নিগ্ধ বাক্য বল, মায়াযুক্ত লক্ষণ বল” (ঈশা ৩০:৮-১০).


একজন চমৎকার নবীন প্রচারক একদিন আমাকে সবিস্তারে এক ই-মেইল লেখেন। তিনি হলেন এক অভিষিক্ত ব্যাক্তি। তিনি প্রায় চার বৎসরের ওপরে প্রচার করছিলেন। তিনি বিবাহিত ও দুই সন্তানের পিতা। তিনি বলেন তিনি আমাদের এই বইটি, এক মৃতপ্রায় জাতির প্রতি প্রচার পড়ে রুপান্তরিত হয়েছিলেন।

আমাদের বেশীর ভাগ মন্ডলীতে প্রচারের মধ্যে যে ভুল রয়েছে সেই বিষয়ে তিনি অত্যন্ত চিত্তাকর্ষকশীল ও উত্তেজনাপূর্ণ বিষয় লেখেন। তিনি যা বলেছেন তার বেশীর ভাগ বিষয়ে আমি সম্মতি প্রকাশ করি। এটাকে বন্ধ করে দেবো না! আমি যা বলতে চলেছি, আমি বিশ্বাস করি, আমাদের এই সময়ে এই বিষয়ে শোণার জন্য এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ সময়।

আমাদের পাঠ্যাংশে, ঈশ্বর ঈশা ভাববাদীকে বলেছিলেন লোকেরা বিদ্রোহী হয়েছে। “সদাপ্রভুর ব্যাবস্থা বিষয়ে”(৩০:৯) তারা শুণতে চায় না। ঈশ্বরের কাছ থেকে যে সত্যতার বিষয়টা আসছে তারা তা শুণতে চায় না। তারা চায় ভাববাদী যেন তাদের জন্য “স্নিগ্ধ কথা বলে”-“মনোরম শব্দ” এবং “শঠতা” বা “অলীক” কথা বলে।

ঈশার সময়ে লোকেরা চাইছিল কেবলমাত্র “স্নিগ্ধ কথা শ্রবণ করতে।” সুতরাং ঈশ্বর ভাববাদীকে বললেন যে তাঁর বাক্যকে “বইয়ের মধ্যে (বা ফলকে) লিখতে যেন ইহা উত্তরকালে সাক্ষ্যরুপে চিরকাল তা থাকে”(ঈশা ৩০:৮)। আমি বিশ্বাস করি “উত্তরকালে” নির্দেশ করে আমাদের সময়েরই কিছু অংশকে। ইহা আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয় প্রেরিত পলের ভবিষ্যবানীর, যেখানে বলা হয়েছে “শেষ সময়ে বা উত্তরকালে” (২য় টিমোথিয় ৪:১)।

“কেননা এমন সময় আসিবে যে সময়ে লোকেরা নিরাময় শিক্ষা সহ্য করিবে না; কিন্তু আপন আপন অভিলাষ অনুসারে, নিজের জন্য রাশি রাশি গুরু ধরিবে,কান চুলকানি বিশিষ্ট হইয়া;এবং সত্য হইতে কান ফিরাইয়া, গল্পের দিকে বিপথে যাইবে” (২য় টিমোথিয় ৪:৩-৪).

আমরা এখন বাস করছি “সেই সময় আসিবে” তার মধ্যে(ঈশা ৩০:৮)। আমরা এখন দেখতে পাচ্ছি বহু পালক ও প্রচারকেরা তাদের লোকেদের প্রতি “স্নিগ্ধ” ও মনোরম কথা বলে, আমাদের পুর্বতন অভিভাবকেরা পরিচর্যা কাজে আগে যেমন ভাবে তারা প্রচার করেছিলেন এখন তারা তা করে না!

যে যুবক পালক আমাকে ই-মেইল করেছিলেন তিনি এ সমস্ত কিছুই দেখেছিলেন। আমার বিবৃতির সঙ্গে তিনি যা লিখেছেন, তার বেশী ভাগটা আমি আপনাদের দিতে চলেছি।

তিনি আমাকে বলেছেন সাত বৎসর বয়সে তিনি বিশ্বাসের স্বীকারোক্তি করেছেন, কিন্তু পরবর্তী সময়ে তিনি উপলব্ধি করেন যে তিনি তো নুতন জন্মের অভিজ্ঞতা লাভ করেন নি। পরবর্তী সময়ে আমাদের বইটি পড়েন,এক মৃতপ্রায় জাতির প্রতি প্রচার নামক। এখানে তিনি ডাঃ ডব্ল্যু.এ.ক্রিসওয়েল, ডাঃএ.ডাব্ল্যু.টোজার এবং অন্যরা যে সংখ্যা দিয়েছেন তাতে তিনি আকর্ষিত হোন, যা বলছে যে বাইবেলে বিশ্বাসী মণ্ডলীর প্রায় সংখ্যক লোক হারিয়ে গিয়েছে। তিনি অনুভব করেন যে তাদের মধ্যে তিনি একজন। তিনি এক পালকের কাছে গিয়েছিলেন যিনি “আমাকে প্রভুর প্রতি পরিচালিত করেন।” দুসপ্তাহ পরে তিনি ব্যাপ্তিস্ম গ্রহণ করেন।

এরপরে তিনি অন্য আরো একটি মন্ডলীতে গিয়ে এক মানুষের কথা শোণেন যিনি “প্রকৃত প্রচার করেন।” তিনি বলেন যে তিনি জানতেন এই প্রকার “সামঞ্জস্যপুর্ণ” প্রচার শোণার প্রয়োজন তার ছিল “প্রভুর জন্য জীবন যাপন করার প্রতি।”

তিনি বিশ্বাস করলেন যে নূতন জন্মের বিষয়টা বা তত্ত্ব সুসমাচারের বাইবেল ভিত্তিক স্বীকৃতির প্রকৃত সত্যতাকে (স্যান্ডেম্যানিয়ানিজম), হ্রাস করে দিয়ে খ্রীষ্টকে গ্রহণ করার প্রতি বেশ কিছু হৃদয়হীন প্রার্থনায় ধ্বনিত হয়েছে।”

এই ভাবে তিনি নিষ্পত্তি করলেন যে যাদের “ব্যাখামূলক প্রচার” বলা যা তা অনেক লোককে মন পরিবর্তন করার ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয় না। তিনি বলেন, “প্রকৃত পক্ষে বাইবেল রী কনভার্ট করে, জাগ্রত করে, আর হৃদয়ের অণ্বেষণ করে।” তিনি বলেন, “পরিত্রাণের মধ্যে আপনি লোকেদের শিক্ষা দিতে পারেন না। তাদের কাছে পরিত্রাণ অবশ্যই প্রচার করতে হবে।” তিনিএটাও বলেন যে বহু পালকেরা “লোকেদের পরিত্রাণের মধ্যে শিক্ষা দিতে চাইছেন, যা স্বভাবত লোকেদের দিয়ে এমন প্রার্থনা করানো হয় খ্রীষ্টকে গ্রহণ করার জন্য যারা জানেই না শুরু করার ক্ষেত্রে খ্রীষ্টকে কেন তাদের প্রয়োজন।”

কিন্তু এরপরে তিনি এমন কিছু বলেছেন যেটা আমাকে সামান্য সমস্যা দেয়। আজকে বেশীর ভাগ প্রচারে কি যে ভুল সেটা তিনি যদি সম্পূর্ণ ভাবে বুঝতে পারেন আমি বিস্মিত হই। তিনি বলেন পুরানো–সময়ের প্রচারকেরা অত্যন্ত আন্তরিক ছিলেন, “তারা ছিলেন নির্ভীক, আর লোকেরাও জানতেন যে তারা বাস্তববাদী ও আন্তরিক। এই কারণেই তাদের মধ্যে উদ্দীপনা ছিল।” সেই বিষয়ে আমি প্রশ্ন করি। চার্লস ফিনি ছিলেন অত্যন্ত নির্ভীক এবং আন্তরিকতা পূর্ণ প্রচারক। তিনি এক বা দুটি পদের মধ্য থেকেই পাপের বিরুদ্ধে কঠিন ভাবে প্রচার করেন। তিনি কোন কৌতুক বলতেন না। কিন্তু মিঃ ফিনি পরিচর্যা কাজের সতর্কতামূলক অধ্যয়ন চিন্তাশীল নেতাদের দেখিয়ে দেয় যে ফিনি’র প্রচার কোন সময়েই সত্যি,ঈশ্বর উদ্দীপনা উৎপন্ন করে নি। তার প্রচারের শেষে, যে জায়গাতে তিনি প্রচার করেছিলেন তাকে বলা হতো, “পুড়ে-যাওয়া জেলাসকল।”

কোন এক ব্যাক্তি যিনি প্রকৃত উদ্দীপনা এবং “উদ্দীপনা তত্ত্বের” মধ্যে আসক্তি প্রকাশ করেন তবে ফিনির উদ্ধৃতি পড়ার প্রয়োজন, Revival and Revivalism: The Making and Marring of American Evangelicalism 1750-1858, by Iain H. Murray (The Banner of Truth Trust, 1994). তাদের আবার এই বইটাও অধ্যয়ন ওপড়ার প্রয়োজন রয়েছে, The Old Evangelicalism: Old Truths for a New Awakening by Iain H. Murray (The Banner of Truth Trust, 2005). প্রথম বইটা ফিনির সংবাদ ও পদ্ধতির ভুলকে তুলে ধরে। দ্বিতীয় বইটা দেখায় ব্যাবস্থা প্রচার করার যুক্তি সম্বন্ধে-যেখানে লোকেরা অনুভব করতে পারে তাদের জন্য খ্রীষ্টের কি প্রয়োজন! এটা হল এমন এক মুখ্য সমস্যা, যেটাকে প্রায় লোকেরা আজকে দেখতেই পায় না। প্রথম অধ্যায় মুখ্যত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু দ্বিতীয় অধ্যায় সমান ভাবেই গুরুত্বপূর্ণ। ইহার শিরোনাম “স্পারজিউন এবং প্রকৃত রুপান্তরকরন।” কিন্তু তৃতীয় ও চতুর্থ অধ্যায়কেও অতি যত্ন সহকারে অধ্যয়ন করার প্রয়োজন, আর তা বেশ কয়েক বার পড়তে হবে। ব্যাবস্থা অধ্যয়নের উদ্দেশ্য এমন নয় যে পাপীরা তাদের জীবনের ভুল সংশোধন করবে তাই নয়, যেটাকে ফিনি বিশ্বাস করতেন ও প্রচারও করতেন। ব্যাবস্থার উদ্দেশ্য হল পাপীরা তাদের নৈরাশ্যের বিষয়টাকে অনুভন করবে এবং সেই সঙ্গে তাদের জীবনে যীশুর প্রয়োজনীয়তার বিষয়ে এবং তাঁর রক্তের বলিদানের বিষয়ে, যা তিনি করেছিলেন ক্রুশের উপরে প্রায়শ্চিত্ত স্বরুপ!

এরপরে সেই যুবক পালক বলেন যে কেবলমাত্র ব্যাক্তি যাকে “আজ আমি শুণি এবং প্রতিদ্বন্দ্বীতা করি ও দৃঢ় বিশ্বাসও প্রত্যয় করি তিনি হলেন আপনি এবং আরো এক ব্যাক্তি যার নাম পল ওয়াশার...তিনি বিশ্বাস করেন যে আজকে স্বঘোষিত খ্রীষ্টিয়ানদের মধ্যে গরিষ্ঠতম লোক সুসমাচারের প্রতি প্রতীয়মান নয়, কিন্তু বলা য়ায় তার সুসমাচারের প্রতি অনভিজ্ঞ।” তিনি বলেন যে মিঃ ওয়াশার ডাঃ জন ম্যাক আর্থারের সেমিনারীতে ভাষণ দেন, কিন্তু সেখানে তিনি এতটাই দৃঢ়তার সাথে কথা বলেন যে “হতে পারে সেই সংবাদের বা বক্তৃতার পরে ভাই ওয়াশার হয়তো আর আমন্ত্রিত হবেন না”। আমি যখন এই সংবাদ লিখছিলামতখন আমার সহকর্মী, ডাঃ সি.এল.কাগান,ইন্টারনেটে সেই সংবাদকে দেখেন আর ইহার উপরে পুঙ্খানুপুঙ্খ নোট তৈরী করেন। আমরা যখন ইহার পর্যালোচনা করি তখন আমরা অনুভব করতে পারি মিঃ ওয়াশার যখন মিঃ ম্যাক আর্থারের সেমিনারীতে প্রচার করেন তখন তাকে হয়তো আরো একটু বলিষ্ঠ ভাবে কিছু দেওয়া হল, কিন্তু ইহা ছিল ডাঃ ম্যাকআর্থারের ভিত্তিমূলক সংবাদ-যাকে বলা হয় “পরিত্রাণের প্রভুত্ব।” ডাঃ ম্যাকআর্থারের সেমিনারীতে পল ওয়াশারের সংবাদের উপরে ডাঃ কাগানের মুল্যায়ন এখানে দেওয়া হলঃ

         ওয়াশার নির্দেশ করেন মানুষের দুষ্কর্ম, ঈশ্বরের অনুগ্রহ, বলিদান, এবং নবজন্ম লাভের বিষয়ে। কিন্তু (আমাদের থেকে সেই বিষয় একটু আলাদা) এখানে তার যে গুরুত্ব সেই ক্ষেত্রে অনুগ্রহ এবং বলিদান মুখ্য বিষয় বস্তু নয়। কেননা ওয়াশারের (এবং ম্যাক আর্থার, ও সেমিনারীর শ্রোতাবর্গ) মুখ্য গুরুত্ব হল ঈশ্বরের প্রতি যাওয়া (বিশেষত অধ্যয়নের দ্বারা) এবং তা ঈশ্বরের লোকেদের প্রতি ঘোষণা করা(যারা অনুমেয় ভাবেই খ্রীষ্টান) ও আপনি যা শিখেছেন, তা তাদের কাছে প্রচার করুন যেন ইহা তারা নিজেদের (ইতিমধ্যেই) খ্রীষ্টিয়ান জীবনে তা প্রয়োগ করে।
         তুলনামূলক ভাবে, আমাদের যে গুরুত্ব তা হল মহত্বপূর্ণ সম্পদকে সুসমাচারের হারানো লোকেদের কাছে ঘোষণা করা যাতে তারা রুপান্তরিত হতে পারে। আপেক্ষিক ভাবেই আমাদের মধ্যে প্রচার খুবই সামান্য আর শিক্ষা খুব ধীর গতিতেই খ্রীষ্টিয়ানদের মধ্যে নির্দেশিত হয়েছে। নিকোডিমাস শাস্ত্র অধ্যয়ন করেছিলেন, প্রার্থনা করতেন, পরিষ্কার জীবন যাপন, এবং ধর্মীয় জীবন যাপন, ও অন্য দের শিক্ষা দিয়েছিলেন। যীশু যদি নির্দিষ্ট ভাবে না বলতেন যে তাঁর নূতন জন্মের প্রয়োজন তবে তাকে হয়তো ওয়াশার ও ম্যাক আর্থারের দ্বারা অনুমোদন করার প্রয়োজন ছিল।(Christopher L. Cagan, Ph.D., M.Div., Ph.D.).

ইহার মধ্যে যা অন্তর্ভুক্ত হয়ে রয়েছে তা ভালো ভাবে বুঝে উঠতে হলে ডাঃ কাগানের যে মূল্যায়ন তাকে ধ্যান করার প্রয়োজন রয়েছে। ইহাকে স্মরণ করতে হবে যে ডাঃ কাগান প্রায় এক বৎসরেরও বেশী সময় ডাঃ ম্যাক আর্থারের মন্ডলীতে যোগদান করেছিলেন, সুতরাং প্রত্যক্ষ-ভাবেই তিনি কিসের বিষয়ে কথা বলছেন তা তিনি জানতেন। তার দুটি পি.এইচ.ডি’র সাথে, ডাঃ কাগান আবার ট্যালবট সেমিনারীর দুটি মাস্টার ডিগ্রীও করেছেন।

কি ভাবে আমরা প্রতি রবিবার দিনে-সকাল ও সন্ধ্যাবেলায় হারিয়ে যাওয়াদের প্রতি সুসমাচারমূলক পদ্ধতিতে প্রচার করতে পারি? অতি সরল ভাবধারায় যে ভাবে স্পারজিউন করেছেন। প্রতিটি সভাবতে হারিয়ে যাওয়াদের আমাদের সভাতে হাজির করার জন্য আমাদের লোকেরা প্রচুর প্রচেষ্টা করে। আমরা তাদের জন্য বারে বারে চেষ্টা চালাই, যতক্ষণ না তারা তাদের জীবনে সম্পূর্ণভাবে দুরাচারত্ব ভাব, অনুগ্রহ ,ও খ্রীষ্টের বলিদানের বিষয়ে সংঘাত অনুভব করছে। কেবল মাত্র তার যখন পাপের বিষয়টাকে উপলব্ধি করবে তখনই বাস্তব পন্থায় তারা যীশুর কাছে আসবে আর যীশুর মহা মূল্যবান রক্তের দ্বারা পাপ থেকে ধৌত ও পরিষ্কার হবে। আমাদের প্রচারের লক্ষ্য এটাই নয় যেন চেতনা প্রদান করে ইহাকে নিজে থেকে শেষ হয়ে যেতে দেওয়া। আমরা চাই তারা যেন এমন ভাবে চেতনা প্রাপ্ত হয় যাতে তারা বাস্তব পক্ষে যীশুর কাছে আসবে! যীশুর কাছে আসার মনোভাব নিয়েই আমরা চেতনার বিষয়টিকে নিয়ে প্রচার করি। সুতরাং চেতনা প্রদান করাটাই সব থেকে “বড় বিষয়” নয়, কিন্তু তা শুধুই যীশু নিজে। আমার বক্তৃতা স্বভাবত ব্যাবস্থার দ্বারা আরম্ভ হয়, যা লোকেদের দেখায় যে তারা পাপী ও হারিয়ে গিয়েছে। কিন্তু, এর পরেই,আমার সংবাদের অর্দ্ধেক অংশ তাদের কাছে খ্রীষ্টের প্রতি নির্দেশ করে, ক্রুশের উপরে ও গ্যেৎশিমানিতে তাঁর দুঃখ ভোগ ও যাতনা; খ্রীষ্ট, এবং তাঁর রক্তের প্রায়শ্চিত্ত; খ্রীষ্ট, এবং আমাদের জন্য তাঁর প্রার্থনা ও স্বর্গারোহণ, ঈশ্বরের দক্ষিণ পার্শ্বে বসে আমাদের জন্য প্রার্থনায় মধ্যস্থতা করা! সুতরাং , সুসমচার প্রচার করার জন্য আমরা পুরাতন পন্থাকেই অনুসরণ করি। আমরা সূচনা করি চেতনা প্রদানের নিয়ম বা ব্যাবস্থাদি দিয়ে, আর আমরা ইহার সমাপ্তি ঘোষণা করি সুসমাচার ও যীশুর মধ্যে ক্ষমার দ্বারা।

ডাঃ কাগান আবার মিঃ ওয়াশারের জন প্রিয় উপদেশের নোটের কপি করেন এবং তা দেখেনও, “অনুভুতিকর যুবা সংবাদ” (যা ২০০২ সালে দেখানো হয়েছে ইউ টিউবে)। ডাঃ কাগান বলেন যে প্রতিকম্পন এবং দোষারোপনের বিষয়ে ওয়াশার যথার্থ মতবাদে বিশ্বাসে করেন, বা ইম্পূটেশান বা সাবস্টিঊটশান বিষয়ে। কিন্তু তিনি বলেন ওয়াশার প্রকৃতপক্ষে এক ব্যাবস্থা বা নিয়মের প্রচারক (ঠিক সি.জি.ফিনির মতোই), তিনি সি.এইচ.স্পারজিউনের মতো সুসমাচার প্রচারকারী প্রচারক নয়। মানুষকে খ্রীষ্টের প্রতি নির্দেশ করার জন্য স্পারজিউন দিয়েছিলেন নিয়ম বা ব্যাবস্থা। মিঃ ওয়াশার নিয়ম বা ব্যাবস্থার প্রতি নির্দেশ করেন যাকে তিনি বলেন থাকেন “অনুশোচনা।” অনুশোচনার বিষয়টাই ছিল তার মুখ্য বিষয় মিঃ ওয়াশারের সংবাদে, যেমন ভাবে ফিনির সংবাদে ছিল। ক্রুশের উপরে খ্রীষ্টের মৃত্যু হল আমার সংবাদের মুখ্য বিষয় বস্তু, ইহা যেমন ভাবে স্পারজিউওনের সংবাদে ছিল। ডাঃ কাগান বলেছেন মিঃ ওয়াশারের সংবাদের নির্যাস হল –“পাপ হল খারাপ, ইহার থেকে আপনার ঘুরে দাঁড়াবার প্রয়োজন এবং যীশুকে আনুসরণ করুন আর খ্রীষ্টিয় জীবন যাপন করুন।” আমার সংবাদ হল-“পাপ হল খারাপ। আপনি ইহার প্রতি ক্রীতদাস হয়ে রয়েছেন আর ইহাকে আপনি ছেড়ে দিতে পারেন না, কেননা আপনি হারিয়ে গিয়েছেন! আপনাকে অতি অবশ্যই কেবলমাত্র বাধ্য থাকার দ্বারা উদ্ধার লাভ করা থেকে বিরিত থাকতে হবে। আপনি যে নিরুপায় ও আশাহীন তা আপনাকে অতি অবশ্যই অনুভব করতে হবে-এবং কেবল মাত্র যীশুখ্রীষ্টের উপরে নির্ভর করতে হবে। অনুতাপের কোন কার্যই আপনাকে উদ্ধার করতে পারে না! কেবল মাত্র ক্রুশারোপিত ও পূণরুত্থিত খ্রীষ্টই আপনাকে উদ্ধার করতে পারে!”

মিঃ ওয়াশার ব্যাবস্থা বা নিয়ম এবং সুসমাচারকে তাঁর সংবাদে সংমিশ্রিত করে ফেলেন। কিন্তু ইহাকে তিনি সমাপ্ত করেন কেবলমাত্র বিধান বা ব্যাবস্থার মাধ্যমে। মিঃ ওয়াশারের সংবাদে পেলাগিয়ানিজমের মধ্যে এক সুদৃঢ় উপাদান রয়েছে যার-চিন্তাধারা হল মানুষ পাপী, মানুষের মধ্যে রয়েছে দুরাচার, মানুষ যে “পাপে মৃত প্রায়,” সে কোন প্রকারে ব্যবস্থা মেনে ঈশ্বরের বাধ্য থাকতে পারে। এটাকে বলা হয় “পরিত্রাণ লাভের প্রভুত্ব” আর ইহা আবার ডাঃ ম্যাকআর্থারের দ্বারাও সম্পন্ন হয়। ডাঃ ম্যাকআর্থার এবং মিঃ ওয়াশার সংস্কার সাধন কারী খ্রীষ্টিয়ানের তত্ত্ব প্রচারের দাবী রাখেন, কিন্তু ইহা সর্ব্বোচ্চ মাত্রায় পেলাগিয়ানিজমের ন্যায় কলঙ্ক যুক্ত (যাকে বলা হয় ঈশ্বরের কাছে গ্রহণ যোগ্য হয়ে ওঠার জন্য মানুষ কিছু করতে পারে)। মিঃ ওয়াশার এবং ডাঃ ম্যাক আর্থার হলেন প্রতিরুপক মাত্র (অর্থাৎ মানুষের পরিত্রাণের ক্ষেত্রে মানুষ ঈশ্বরের সঙ্গে সহযোগীতা করে)। মহাজাগরণের ক্ষেত্রে সংস্কার সাধন কারী এবং সুসমাচার প্রচারকারীরা হোয়াইটফিল্ড,থেকে নেটেলটন, থেকে সি.এইচ. স্পার জিউন পর্যন্ত, ছিলেন সমাজ সাধক। যে নর ও নারী “আপন আপন অপরাধ ও পাপে মৃত” (ইফিসিয় ২:১) তাদের উদ্ধারের জন্য খ্রীষ্টই সমস্ত কিছু সাধন করেন।

আমাকে মাফ করবেন! কিন্তু পেলাগিয়ানিজম এবং সিনারজিসমের সম্বন্ধে আমি খুব ক্লান্ত! ফিনি ও যা কিছু তার কাছ থেকে আসছে সেই বিষয়েও আমি হতাশ! “পাপীর প্রার্থনায়” আমি ক্লান্ত! আমি সেই সমস্ত ব্যাপটিস্টদের বিষয়ে ক্লান্ত যার অপরিত্রাণ প্রাপ্ত ছোট শিশুদের ব্যাপ্তিস্ম দেয়! তারা মধ্য যুগীয় রোমান ক্যাথলিকদের থেকেও কোন অংশে উত্তম নয়! অনেক সময়ে তারা এমন কি অধিক মন্দ! কমপক্ষে সেই সমস্ত ক্যাথলিকরা ঈশ্বরকে ভয় করতেন! কিন্তু আমি আবার জন ম্যাকআর্থারের বিষয়েও ক্লান্ত, যিনি খ্রীষ্টের বহুমূল্য রক্তকে তুচ্ছ করেন, আর পল ওয়াশার, যিনি হারিয়ে যাওয়া যুবকদের বলেন তারা তাদের পন্থার প্রতি কাজ করে মিশ্রিত ব্যবস্থা বা নিয়ম ও অনুগ্রহের দ্বারা স্বর্গলাভ করতে পারে! না! না! না! মানুষেররে এই সমস্ত চিন্তাধারা থেকে দূরে থাকুন-তারা আমাদের জন্য কোন উত্তম কাজ তো করেই নি আর তারা তা করবেও না!

“তখন শিষ্যরা বলিলেন, “তবে কাহার পরিত্রাণ হইতে পারে?” যীশু বলিলেন, “ইহা মনুষ্যের অসাধ্য বটে কিন্তু ঈশ্বরের অসাধ্য নয়” (মার্ক ১০:২৬,২৭).

আপনি কিছুই করতে পারেন না, কিছুই শিখতে পারেন না, কিছু করা থেকে বিরত থাকতে পারেন না, নিজেকে বাঁচানোর জন্য! কেবল মাত্র খ্রীষ্টের উপরে নির্ভর করুন! কেবল মাত্র খ্রীষ্ট নিজে আপনাকে উদ্ধার করতে পারেন! গ্যেৎশিমানির বাগানে খ্রীষ্ট দুঃখভোগ করেন। ঈশ্বর যখন আপনার পাপকে যীশুর উপর রাখলেন তখন তাঁর ঘাম বড় বড় ফোঁটার রক্ত বিন্দুতে পরিণত হল আর প্রায় সেই বাগানেই মৃতপ্রায় হয়ে পড়লেন। তিনি ঈশ্বরের কাছে চিৎকার করলেন এবং করুণা লাভ করলেন যেন পরের দিন সকালে আপনার প্রতিকম্পন হিসাবে ক্রুশে যেতে পারেন। আপনার পাপের প্রায়শ্চিত্ত স্বরুপ আপনার জায়গাতে তিনি মৃত্যুবরণ করলেন, তিনি তাঁর পবিত্র রক্তকে ঝরালেন আপনার পাপকে পরিষ্কার করার জন্য। আপনাকে নুতন জীবন দেওয়ার জন্য তিনি মৃত্যু থেকে জীবিত বা উত্থিত হলেন। খ্রীষ্ট! খ্রীষ্ট! খ্রীষ্ট! কেবল মাত্র খ্রীষ্টই আপনাকে উদ্ধার করতে পারেন-“যেন কোন মনুষ্য ঈশ্বরের সাক্ষাতে শ্লাঘা না করে” (১ম করিন্থিয়ান্স ১:২৯)। খ্রীষ্ট এবং একমাত্র খ্রীষ্টই “হইয়াছেন আমাদের জন্য ঈশ্বর হইতে জ্ঞান, ধার্মিকতা, পবিত্রতা, ও মুক্তিঃ কেননা, যেমন লেখা আছে, যে ব্যাক্তি শ্লাঘা করে, সেই ব্যাক্তি প্রভুতেই শ্লাঘা করুক” (১ম করিনথিয়ান্স ১:৩০,৩১)। সেই কারণেই,

“আমি মনে স্থির করেছিলাম তোমাদের মধ্যে আর কিছুই জানিব না, কেবল যীশুখ্রীষ্টকে, এবং তাঁহাকে ক্রুশে হত বলিয়াই জানিব” (১ম করিনথিয়ান্স ২:২).

“কারণ সেই ক্রুশের কথা যাহারা বিনাশ পাইতেছে তাহাদের কাছে তা মূর্খতা;কিন্তু পরিত্রাণ পাইতেছি যে আমরা আমাদের কাছে তাহা ঈশ্বরের পরাক্রম স্বরুপ” (১ম করিনথিয়ান্স ১:১৮).

কি মোর পাপ পারে ধুতে?
কেবল মাত্র যীশুর রক্ত।
কি পারে নির্মল করতে?
কেবল মাত্র যীশুর রক্ত।
ওহ! অমূল্য ধারা এই
যাতে আমি শুভ্র হই;
আর অন্য ধারা নাই,
কেবল মাত্র যীশুর রক্ত।
(“Nothing But the Blood” by Robert Lowry, 1826-1899).

অনেক প্রচারক মনে করে সেখানে কেবলমাত্র দুটি সম্ভাব্য বিষয় রয়েছে-হয় “পাপীর ক্ষমা প্রার্থনা দ্বারা,” আপনি পরিত্রাণে বিশ্বাস করতে পারেন অথবা প্রভুত্বের অঙ্গীকারের দ্বারা আপনি পরিত্রাণে বিশ্বাস করতে পারেন। তারা মনে হয় কোন সময়েই চিন্তা করে না যে সেখানে তৃতীয় একতা পন্থাও রয়েছে- তা হল সংস্কার সাধনের পন্থা- পাপের প্রতি প্রত্যয় স্থাপন পাপীকে পদক্ষেপ নিতে সাহায্য করে যেন কেবলমাত্র খ্রীষ্টের সংগেই, চূড়ান্ত পর্যায়ে পরিত্রাণের ক্ষেত্রে আস্থা স্থাপন করে! সেই প্রকার চিৎকার বা ক্রন্দনের প্রয়োজন এখন যুবক লোকেদের! ওয়াশারের শিক্ষা থেকে দূরে আসুন! ম্যাক আর্থারের শিক্ষা থেকে দূরে থাকুন! অনুগ্রহ ও মিশ্রণশীল কর্ম থেকে দূরে থাকুন!

হে, ঈশ্বর, আমাদের কাছে এমন মানুষকে পাঠাও যে অনুগ্রহের তত্ত্ব প্রচার করবে, সংস্কার সাধনকারী তত্ত্ব প্রচার করবে, যেখানে থাকবে না ব্যাবস্থার কোন সংমিশ্রণ! পরিত্রাণ কেবল মাত্র খ্রীষ্টে, চূড়ান্ত পর্যায়ে সন্ধিক্ষণে রুপান্তরকরণের সময় লুথারের মতো, বানিয়েন, হোয়াইটফিল্ড, এবং স্পারজিউনের মতো! সেটাই যেন সমস্ত প্রচারের এবং আমাদের সমস্ত সাক্ষ্যের সেটাই যেন এক বিরাট আলোচ্য বিষয় হয়! আমরা যা কিছু বলি ও যা কিছু প্রচার করি সেখানে খ্রীষ্টকেই কেন্দ্রবিন্দু করুন! খ্রীষ্ট! খ্রীষ্ট! খ্রীষ্ট! খ্রীষ্ট! খ্রীষ্ট! আমার সাথে বলুন! খ্রীষ্ট! খ্রীষ্ট! খ্রীষ্ট! খ্রীষ্ট! খ্রীষ্ট! খ্রীষ্ট! খ্রীষ্ট! খ্রীষ্ট! খ্রীষ্ট! খ্রীষ্ট!

“যেন সর্ব বিষয়ে তিনিই অগ্রগণ্য হন” (কোলোসিয়ান্সস ১:১৮).

আমাদের মধ্যে দশ হাজার সণহখ্যকেরও বেশী যুবক ব্যাক্তিরা রয়েছেন কেবল মাত্র খ্রীষ্ট ছাড়া তারা সমস্ত কিছুই দিয়েছেন! সোজাসুজি খ্রীষ্টের কাছে আসুন! কেবলমাত্র প্রার্থনা বা একটা বাইবেল পদের জন্য আসবেন না! কেবলমাত্র এক তত্ত্বে ও শিক্ষায় বিশ্বাস করবেন না! সরাসরি ভাবে সেই মনুষ্য খ্রীষ্ট যীশুর কাছে আসুন! খ্রীষ্ট যীশুর মতো মনুষ্যে নির্ভর করুন! তিনি স্বর্গে ঈশ্বরের দক্ষিণ পার্শ্বে আসীন। সরাসরি তাঁর কাছে আসুন! মনুষ্য খ্রীষ্টে বিশ্বাস রাখুন! তাঁর বহুমূল্য রক্তের দ্বারা তিনি আপনার পাপকে পরিষ্কার করেন সমস্ত সময়ের জন্য, অনন্তকালীন সময়ের ও যুগের মধ্যে তিনি আপনাকে পাপ থেকে উদ্ধার করবেন।

আপনার গানের খাতায় ৭ সংখ্যার গানটি খুলুন। সেটা ডাঃ ওসওয়াল্ড জে.স্মিথের গান। সেই গানটি গান!

পরিত্রাণ হল সম্পূর্ণ ও বিনামূল্যের, কেল ভেরীতে একবারই কেনা হয়েছিল,
কেবল মাত্র খ্রীষ্টই হল আমার অনুরোধ-যীশু! কেবল যীশুই।
কেবল যীশুকেই, আমি দেখতে চাই, কেবল যীশুই, অন্য কেউ নয় যীশুই উদ্ধার কর্তা,
আর তবেই আমার গান হবে- যীশু! কেবলই যীশু!
(“Jesus Only, Let Me See” by Dr. Oswald J. Smith, 1889-1986).

“কেবলমাত্র খ্রীষ্টই হল আমার অনুরোধ-যীশু! কেবল যীশুই।”

আপনার পাপ থেকে যীশুর দ্বারা যদি উদ্ধার লাভ করতে ও আমাদের সঙ্গে কথা বলতে চান তবে অনুগ্রহ করে আপনার বসার স্থানটি ছেড়ে অডিটরিয়ামের পিছনে চলে যান। মিঃ জন স্যামুয়েল কাগান আপনাকে আরো একটি ঘরে নিয়ে যাবেন যেখানে আমরা প্রার্থনা ও কথা বলতে পারবো। আপনি যদি প্রকৃত খ্রীষ্টিয়ান হয়ে ওঠার বিষয়ে বেশী কিছু শুণতে চান তবে এখনই যান। ডাঃ চ্যান, অনুগ্রহ করে প্রার্থনা ক্রুন যেন আজকের রাত্রে কেউ যীশুর উপরে নির্ভর করতে পারে। আমেন।

(সংবাদের পরিসমাপ্তি)
ডাঃ হাইমার্সের সংবাদ আপনি প্রতি সপ্তাহে ইন্টারনেটের মাধ্যমে
www.realconversion.com এই সাইটে পড়তে পারেন। ক্লিক করুন “সংবাদের হস্তলিপি”

আপনি ডাঃ হাইমার্সকে মেইল পাঠাতে পারেন rlhymersjr@sbcglobal.net - আপনি
তাকে পত্র লিখতে পারেন P.O. Box 15308, Los Angeles, C A 90015.এই ঠিকানায়
। আপনি তাকে টেলিফোন করতে পারেন (818) 352-0452.

এই সুসমাচারের ম্যানুস্ক্রিপ্ট এর ওপর ডাঃ হাইমসের কোন কপিরাইট নেই। আপনারা
ইহা ব্যাবহার করতে পারেন ডাঃ হাইমসের অনুমতি ছাড়াই। অবশ্য, ভিডিও মেসেজ
সবই কপিরাইটের সহিত আছে এবং কেবলমাত্র তার অনুমতি নিয়েই ব্যাবহার করা যাবে।

সংবাদের আগে শাস্ত্রের যে অংশ পাঠ করা হয়েছে, তা করেছেন মিঃ আবেল প্রধম্মে: ঈশা ৩০:৮-১৫.
সংবাদের আগে একক সংগীত গেয়েছেন মিঃ বেঞ্জামিন কিন গেইড গ্রীফিথঃ
“Jesus Only, Let Me See” (by Dr. Oswald J. Smith, 1889-1986).