Print Sermon

এই ওয়েবসাইটের উদ্দেশ্য হল ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপি এবং ধর্ম্মোপদেশের ভিডিওগুলি বিশ্বব্যাপী পালক ও মিশনারিদের বিনামূল্যে সরবরাহ করা, বিশেষ করে তৃতীয় বিশ্বে, যেখানে ধর্ম্মতত্ত্বমূলক সেমিনারী বা বাইবেল স্কুল থাকলেও খুব কম রয়েছে|

এই সমস্ত ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপি ও ভিডিওগুলি www.sermonsfortheworld.com ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এখন প্রতি বছর 221টি দেশের প্রায় 1,500,000 কম্প্যুটারে যায়| আরও শত শত লোক ইউটিউবের ভিডিওর মাধ্যমে এগুলি দেখেন, কিন্তু কিছুক্ষণ পরেই তারা ইউটিউব ছেড়ে বেরিয়ে যান এবং আমাদের ওয়েবসাইটে চলে আসেন| ইউটিউব আমাদের ওয়েবসাইটে লোক এনে দেয়| ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপিগুলি প্রতি মাসে 46টি ভাষায় প্রায় 120,000 কম্প্যুটারে প্রচারিত হয়| ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপিগুলি গ্রন্থসত্ত্ব দ্বারা সংরক্ষিত নয়, কাজেই প্রচারকগণ আমাদের অনুমতি ছাড়াই এইগুলি ব্যবহার করতে পারেন| মুসলিম এবং হিন্দু রাষ্ট্রসমেত, সমগ্র পৃথিবীতে সুসমাচার ছড়িয়ে দেওয়ার এই মহান কাজে সাহায্য করার জন্য কিভাবে আপনি একটি মাসিক অনুদান প্রদান করতে পারেন তা জানতে অনুগ্রহ করে এখানে ক্লিক করুন|

যখনই আপনি ডঃ হেইমার্‌সকে লিখবেন সর্বদা তাকে জানাবেন যে আপনি কোন দেশে বাস করেন, অথবা তিনি আপনাকে উত্তর দিতে পারবেন না| ডঃ হেইমার্‌সের ই-মেল ঠিকানা হল rlhymersjr@sbcglobal.net |




খ্রীষ্টের পুনঃরুত্থানের তিনটি প্রমাণ

THREE PROOFS OF CHRIST’S RESURRECTION
(Bengali)

লেখক : ডঃ আর. এল. হেইমার্স, জুনিয়র
by Dr. R. L. Hymers, Jr.

2018 সালের, 1লা এপ্রিল, প্রভুর দিনের সন্ধ্যাবেলায় লস্ এঞ্জেল্সের
ব্যাপটিষ্ট ট্যাবারন্যাক্ল মন্ডলীতে প্রচারিত একটি ধর্ম্মোপদেশ
A sermon preached at the Baptist Tabernacle of Los Angeles
Lord’s Day Evening, April 1, 2018

“বাস্তবিক রাজা এ সকল বিষয় জানেন, আর তাহারই সাক্ষাতে আমি সাহসপূর্ব্বক কথা কহিতেছি; কারণ আমার ধারণা এই যে, ইহার কিছুই রাজার অগোচর নহে; যেহেতুক ইহা কোণের মধ্যে করা যায় নাই” (প্রেরিত 26:26) |


প্রেরিত পুস্তকের 26তম অধ্যায়ে লূক তৃতীয়বারের জন্য পৌলের মন পরিবর্তনের সাক্ষ্য উল্লেখ করেছেন| লূক তিনবার বলেছিলেন এই কারণে যে এতে যদি সহজে এটা বোঝা যায়| খ্রীষ্টের মৃত্যু এবং পুনঃরুত্থান ব্যতিরেকে, সেখানে খ্রীষ্টধর্মের ইতিহাসে এমন কোন ঘটনা নেই যা প্রেরিত পৌলের মন পরিবর্তনের ঘটনার তুলনায় বেশী গুরুত্বপূর্ণ|

পৌলকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল কারণ তিনি প্রচার করেছিলেন,

“...যীশু নামে কোন মৃত ব্যক্তি, যাহাকে পৌল জীবিত বলিত” (প্রেরিত 25:19)|

আর এখন পৌল, তার হাতদুটি শিকল দিয়ে বাঁধা অবস্থায়, রাজা আগ্রিপ্পের সামনে দাঁড়িয়ে আছেন| আগ্রিপ্প নিজে যিহূদী ছিলেন| সুতরাং তিনি খ্রীষ্টের পুনঃরুত্থানের বিষয়ে পুরানো নিয়মের ভাববাণীর উপরে ভিত্তি করে যা প্রচার করেছিলেন সেটাই পৌল সমর্থন করেছিলেন| পৌল নিজেকেও সমর্থন করেছিলেন এই বলে যে রাজা আগ্রিপ্প ইতিমধ্যেই খ্রীষ্টের মৃত্যু এবং পুনঃরুত্থানের বিষয়ে জেনেছেন| প্রায় তিরিশ বছর আগেই ক্রুশারোপন ও পুনঃরুত্থানের ব্যাপারটি ঘটেছিল| রাজা আগ্রিপ্প সহ প্রত্যেক যিহূদীই এটা জানতেন| কাজেই পৌল বলেছিলেন,

“...বাস্তবিক রাজা এ সকল বিষয় জানেন, আর তাহারই সাক্ষাতে আমি সাহসপূর্ব্বক কথা কহিতেছি; কারণ আমার ধারণা এই যে, ইহার কিছুই রাজার অগোচর নহে; যেহেতুক ইহা কোণের মধ্যে করা যায় নাই” (প্রেরিত 26:26)|

“ইহা কোণের মধ্যে করা যায় নাই|” ঐ সময়ে এটা ছিল গ্রীকদের খুব সাধারণ একটা অভিব্যক্তি| ডঃ গেইবিলেইনের টীকা বলছে,

যীশুর সেবাকার্য প্যালেস্তাইনে ব্যাপকরূপে প্রচারিত ছিল, এবং আগ্রিপ্প হয়ত ইহা শুনিয়া থাকিবেন| যীশুর মৃত্যু এবং পুনঃরুত্থান প্রশস্তভাবে স্পষ্টরূপে প্রমাণিত ছিল, খ্রীষ্টিয় সুসমাচার এখন প্রায় তিন দশক ধরিয়া প্রচারিত হইয়া আসিতেছে| সুতরাং নিশ্চিতভাবে সেই রাজা এই সমস্ত বিষয় জানিতেন, “যেহেতুক ইহা কোণের মধ্যে করা যায় নাই” (The Expositor’s Bible Commentary, Frank E. Gaebelein, D.D., General Editor, Zondervan Publishing House, 1981, volume 9, p. 554; note on Acts 26:25-27) |

বর্তমানে অনেক লোক মনে করেন যে খ্রীষ্টের পুনঃরুত্থান একটা অস্পষ্ট ঘটনা যা একমাত্র কয়েকজন মাছধরা অজ্ঞ জেলেদের কাছে জানা ছিল| কিন্তু কোন কিছুই সত্য থেকে দূরে থাকতে পারে না! খ্রীষ্টের পুনঃরুত্থানের বিষয়টি ইস্রায়েলের প্রত্যেক যিহূদীর জানা ছিল, এবং তিরিশ বছরের কাছাকাছি সময় ধরে রোমীয় জগতের সর্বত্র সেটা প্রচারিত হয়েছিল! খ্রীষ্টের পুনঃরুত্থানের বিষয়টি গোপন করে রাখা হয়নি!

“যেহেতুক ইহা কোণের মধ্যে করা যায় নাই” (প্রেরিত 26:26)|

ডঃ লেনস্কি বলেছিলেন,

যীশুর সম্বন্ধে যাহা কিছু বলা হইয়াছিল তাহার সমস্তই রাষ্ট্রের রাজধানীতে প্রচারিত হইয়াছিল, এবং ইহার সহিত স্যানহেড্রিন ও পীলাত [রোমীয় রাজ্যপাল] জড়িত ছিলেন, এবং যীশু ছিলেন একটি জাতীয় চরিত্র, যাহার খ্যাতি এমনকী চারিপাশের দেশগুলিকেও পূর্ণ করিয়াছিল| “কোণের মধ্যে করা যায় নাই”... ইহা একটি অস্পষ্ট ক্ষুদ্র ঘটনা নয় যাহার সম্বন্ধে কেহ কিছু জানে না, কিন্তু একটি ঘটনা যাহা এত বিখ্যাত এবং গুরুত্বপূর্ণ, এত প্রকাশ্য এবং সুদূরপ্রসারী, যাহাতে [রাজা] আগ্রিপ্প ইহার প্রতি তাহার পূর্ণ রাজকীয় মনোযোগ দান করিয়া বাধিত হইয়াছিলেন (R. C. H. Lenski, D.D., The Interpretation of the Acts of the Apostles, Augsburg Publishing House, 1961 edition, p. 1053; note on Acts 26:26) |

“যেহেতুক ইহা কোণের মধ্যে করা যায় নাই” (প্রেরিত 26:26)|

খ্রীষ্টের শত্রুদের কাছে তিন দশক সময় ছিল এটা প্রমাণ করার যে তিনি মৃত্যু থেকে পুনঃরুত্থিত হননি| আর তা সত্ত্বেও তারা অকৃতকার্য হয়েছিল| যত কঠিন চেষ্টাই করে থাকুক না কেন, শত্রুরা প্রমাণ করতে ব্যর্থ হয়েছিল যে তাঁর ক্রুশারোপনের পরে যীশু মৃত অবস্থাতেই থেকে গিয়েছিলেন| যে সময় পৌল রাজা আগ্রিপ্পের সঙ্গে কথা বলেছিলেন তার মধ্যেই, হাজার হাজার যিহূদী, দশ হাজারেরও বেশী পরদেশীয়, প্রচার চালিয়ে আসছিলেন যে, “খ্রীষ্ট মৃত্যু থেকে পুনঃরুত্থিত হয়েছেন|”

খ্রীষ্টের পুনঃরুত্থান হল খ্রীষ্টধর্মের ভিত্তি| যদি যীশুর দেহ সমাধি থেকে না উঠত, তবে খ্রীষ্টিয় বিশ্বাসের কোন মূল নীতি থাকত না| প্রেরিত পৌল নিজে বলেছেন,

“আর খ্রীষ্ট যদি উত্থাপিত না হইয়া থাকেন, তাহা হইলে ত প্রচারও বৃথা, তোমাদের বিশ্বাসও বৃথা [মূল্যহীন]” (I করিন্থীয় 15:14)|

আশ্চর্যের কিছু নেই যে খ্রীষ্টের শত্রুরা তাঁর পুনঃরুত্থান মিথ্যা প্রতিপাদন করতে কঠিন চেষ্টা করেছিল! কিন্তু তা সত্ত্বেও তারা সকলেই অকৃতকার্য হয়েছিল| বহু বিষয়ে আমি গ্রেগ লওরীর সঙ্গে একমত হতে পারি না, কিন্তু খ্রীষ্টের পুনঃরুত্থানের বিষয়ে আমি তার সঙ্গে একমত| খ্রীষ্টের শত্রুরা কেন অকৃতকার্য হয়েছিল সেই বিষয়ে গ্রেগ লওরী তিনটি কারণ দেখিয়েছিলেন - মৃত্যু থেকে যীশু খ্রীষ্টের পুনঃরুত্থান বিষয়ক তিনটি প্রমাণ (Greg Laurie, Why the Resurrection? Tyndale House Publishers, 2004, pp. 13-24) | আমি সেইগুলি ভাষান্তরে প্রকাশ করছি|

“যেহেতুক ইহা কোণের মধ্যে করা যায় নাই” (প্রেরিত 26:26)|

I. প্রথমত, শূন্য সমাধি |

যীশুর পুনঃরুত্থানের প্রথম প্রমাণ হল তাঁর শূন্য সমাধি বা কবর| যীশুর পুনঃরুত্থানের মহৎ প্রমাণগুলির মধ্যে একটি হল তাঁর মৃত্যুর তিন দিন পরে যীশুর সমাধি শূন্য থাকার সত্য ঘটনা| চারজন সুসমাচার লেখক সকলেই সম্পূর্ণ সহমত হয়েছেন যে খ্রীষ্ট মারা যাওয়ার তিনদিন পরে তাঁর সমাধি শূন্য ছিল| আরও অনেক সাক্ষীগণ শূন্য সমাধির সত্য ঘটনাটি যাচাই করেছেন|

খ্রীষ্টের পুনঃরুত্থানের বিরুদ্ধে প্রাচীনতম আক্রমণ এই ছিল যে কেউ একজন যীশুর দেহ চুরি করেছিলেন| প্রধান যাজকগণ,

“... ঐ সেনাগণকে অনেক টাকা দিল, কহিল, তোমরা বলিও যে, তাহার শিষ্যগণ রাত্রিকালে আসিয়া, যখন আমরা নিদ্রাগত ছিলাম, তখন তাহাকে চুরি করিয়া লইয়া গিয়াছে...তখন তাহারা সেই টাকা লইয়া, যেরূপ শিক্ষা পাইল, সেইরূপ কার্য্য করিল| আর যিহূদীদের মধ্যে সেই জনরব রটিয়া গেল, তাহা অদ্য পর্য্যন্ত রহিয়াছে” (মথি 28:12-15)|

কিন্তু এই যুক্তি অনেক লোককে সন্তুষ্ট করেনি| সাধারণ জ্ঞানই আপনাকে বলবে যে শিষ্যেরা তাঁর দেহ চুরি করেছিলেন এবং তিনি পুনঃরুত্থানের ভাণ করেছিলেন তা হয়নি| তিন দিন আগে যখন যীশু বন্দী এবং ক্রুশারোপিত হয়েছিলেন শিষ্যেরা তাদের প্রাণ বাঁচাতে পালিয়ে গিয়েছিলেন| এটা অতি অপ্রত্যাশিত যে এই সমস্ত ভয়াতুর মানুষগুলি যথেষ্ট সাহস অবলম্বন করে যীশুর দেহ চুরি করার জন্য উঠে দাঁড়াবেন - এবং তারপরে দৃঢ়তার সঙ্গে প্রচার শুরু করবেন যে তিনি মৃত অবস্থা থেকে উঠে এসেছেন - তাদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে! না, সেটা চরমভাবে অপ্রত্যাশিত একটি যুক্তি! সত্য ঘটনাটি সহজভাবে মিলছে না| শিষ্যেরা একটা ঘরে দরজা বন্ধ করে লুকিয়ে ছিলেন, “যিহূদিগণের ভয়ে” (যোহন 20:19)| তারা আকস্মিক বিহ্বলতার মধ্যে ছিলেন| তারা বিশ্বাস করেননি যে যীশু আবার উঠবেন| খ্রীষ্টের অনুগামীদের মধ্যে একজনেরও সেই বিশ্বাস বা সাহস ছিল না যাতে তারা শক্তিশালী রোমীয় সরকারের প্রতিদ্বন্দীতা এবং সমাধি থেকে যীশুর দেহ চুরি করে| ঐটা একটা মনস্তাত্তিক সত্য যা উপেক্ষা করা যায় না|

একমাত্র অন্য সন্দেহভাজন ব্যক্তিরা, যারা খ্রীষ্টের দেহ চুরি করতে পারতেন, ছিলেন তাঁর শত্রুরা| সেই তত্ত্ব নিয়ে সমস্যা এটাই যে খ্রীষ্টের শত্রুদের তাঁর সমাধি ছিনিয়ে নেওয়ার কোন অভিপ্রায় ছিল না| প্রধান যাজক এবং অন্যান্য ধর্মীয় নেতাগণ খ্রীষ্টকে মৃত্যুদন্ড দিয়েছিলেন এই কারণে যে তিনি তাদের ধর্মীয় ব্যবস্থা এবং জীবনযাত্রার প্রতি ভীতিপ্রদর্শন করেছিলেন| এইসব ব্যক্তিদের চাওয়া সর্বশেষ বিষয় ছিল লোকদের মনে হওয়া যে খ্রীষ্ট আবার পুনরুজ্জীবিত হয়েছেন! সেই কারণে এইসব ধর্মীয় নেতাগণ বহুদূর পর্যন্ত গিয়েছিলেন যাতে তাঁর পুনঃরুত্থানের উপস্থিতির যেকোন প্রকাশ পরিহার করা যায়| মথির সুসমাচার আমাদের বলছে যে তারা রোমের রাজ্যপাল, পন্তিয় পীলাতের কাছে গিয়েছিলেন,

“কহিল, মহাশয়, আমাদের মনে পড়িতেছে, সেই প্রবঞ্চক জীবিত থাকিতে বলিয়াছিল, তিন দিনের পরে আমি উঠিব| অতএব তৃতীয় দিবস পর্য্যন্ত তাহার কবর চৌকি দিতে আজ্ঞা করুন; পাছে তাহার শিষ্যেরা আসিয়া তাহাকে চুরি করিয়া লইয়া যায়, আর লোকদিগকে বলে, তিনি মৃতগণের মধ্য হইতে উঠিয়াছেন; তাহা হইলে প্রথম ভ্রান্তি অপেক্ষা শেষ ভ্রান্তি আরও মন্দ হইবে” (মথি 27:63-64)|

পীলাত তাদের বলেছিলেন সঙ্গে প্রহরি-দল নাও এবং কবরটিকে “তোমরা গিয়া যথাসাধ্য রক্ষা কর” - কবরে রক্ষীদল নিযুক্ত কর এবং সম্ভাব্য সর্বশ্রেষ্ঠ উপায়ে সেটিকে সুরক্ষিত রাখ (মথি 27:65)| কাজেই তারা গিয়ে কবরে মুদ্রাঙ্ক দিয়েছিল এবং সেটা রক্ষা করতে প্রহরিদের নিযুক্ত করেছিল (মথি 27:66)| বিস্ময়করভাবে, এটা দেখা যাচ্ছে যে তাঁর নিজের শিষ্যরা যা করেছিলেন তার তুলনায় এইসব প্রধান যাজক ও ধর্মীয় নেতাদের মনে খ্রীষ্টের পুনঃরুত্থানের প্রতি অনেক বেশী বিশ্বাস ছিল!

সত্যিটা হল যে খ্রীষ্টের দেহ চুরি যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা করতে ধর্মীয় নেতারা চরম ব্যবস্থা অবলম্বন করেছিলেন| তারা প্রমাণ করতে চেয়েছিল যে মৃতদের মধ্যে থেকে উঠে আসার যে প্রতিশ্রুতি খ্রীষ্ট দিয়েছিলেন সেটা ছিল মিথ্যা| খ্রীষ্ট মৃতদের মধ্যে থেকে উঠেছেন এই গল্পটি ছড়িয়ে পড়ার সুযোগ পরিহার করতে ধর্মীয় নেতারা যতটা পেরেছিল তার সবই করেছিল| দেহ চুরির ব্যাপারটি হতে পারতো সর্বশেষ বিষয় যা তাঁর শত্রুরা করতে পারত| কিন্তু যদি তারা দেহ চুরি করত, তারা নিঃসন্দেহে সেই দেহ তখনই প্রকাশ্যে নিয়ে আসত যখন শিষ্যেরা তাঁর পুনঃরুত্থানের প্রচার করছিলেন| কিন্তু খ্রীষ্টের শত্রুরা তাঁর দেহ কখনও প্রকাশ্যে আনেননি| কেন? সহজভাবে এই কারণে যে তাদের কাছে প্রকাশ্যে আনার মতন কোন দেহ ছিল না! সমাধিটি শূন্য ছিল! খ্রীষ্ট মৃত্যু থেকে উত্থিত হয়েছিলেন!

“যেহেতুক ইহা কোণের মধ্যে করা যায় নাই” (প্রেরিত 26:26)|

মৃত্যু থেকে খ্রীষ্টের পুনঃরুত্থানের প্রথম প্রমাণ হল শূন্য সমাধি, কিন্তু সেখানে আরও প্রমাণ রয়েছে!

II. দ্বিতীয়ত, প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনা |

যখন যীশুকে ক্রুশারোপিত করা হয়েছিল, সেইসময়ে তাঁর শিষ্যেরা নিরাশ হয়েছিলেন| তাদের বিশ্বাস নষ্ট হয়ে গিয়েছিল| তাঁকে আর কখনও জীবিত দেখার আশা তাদের কাছে ছিল না| তখন যীশু আসলেন,

“এবং মধ্যস্থানে দাঁড়াইলেন, এবং তাঁহাদিগকে কহিলেন, তোমাদের শান্তি হউক” (যোহন 20:19)|

শিষ্যেরা তাঁকে বার বার জীবিত দেখেছিলেন|

“তিনি অনেক প্রমাণ দ্বারা তাঁহাদের নিকটে আপনাকে জীবিত দেখাইলেন, ফলতঃ চল্লিশ দিন যাবৎ তাঁহাদিগকে দর্শন দিলেন” (প্রেরিত 1:3)|

প্রেরিত পৌল বলেছিলেন যে পুনঃরুত্থিত খ্রীষ্ট,

“কৈফাকে [পিতর], পরে সেই বারো জনকে দেখা দিলেন; তাহার পরে একেবারে পাঁচশতের অধিক ভ্রাতাকে দেখা দিলেন... তাহার পরে তিনি যাকোবকে, পরে সকল প্রেরিতকে দেখা দিলেন| সকলের শেষে...আমাকেও দেখা দিলেন” (I করিন্থীয় 15:5-8)|

ডঃ জন আর. রাইস বলেছিলেন,

বিবেচনা করুন কতটা অভিভূতকারী ছিল আক্ষরিকভাবে সেই শতাধিক লোকের সাক্ষ্য যাহারা যীশুকে তাঁহার পুনঃরুত্থানের পর দেখিয়াছিলেন, তাহাদের মধ্যে কেহ কেহ চল্লিশ দিনের সময়কালে বারে বারে ক্রমাগত তাঁহার দর্শন করিতেছিলেন! [প্রেরিত 1:3]| বাইবেলের ব্যবস্থা ছিল “দুই অথবা তিনজন সাক্ষীর মুখে|” এই স্থানে ছিল শত শত সাক্ষী| এক বা দুইজন প্রত্যক্ষদর্শীর সাক্ষ্যে বহু মানুষ মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত হইয়াছেন|
     একটি গুরুত্বপূর্ণ মামলার নিস্পত্তি করিবার জন্য জুরিগণের সহমত হইতে মাত্র বারোজন সাক্ষীর প্রয়োজন হয়| এইস্থানে আক্ষরিক অর্থে শত শত প্রত্যক্ষদর্শী একমত হইয়াছিলেন যে যীশু মৃতগণের মধ্য হইতে উঠিয়াছেন| তৃতীয় দিবসের পরে তাহারা তাঁহার মৃতদেহ দেখিয়াছে ইহা বলিতে, নয়ত সাক্ষ্যের কোন একটিরও বিপরীতে কিছু বলিতে কদাপি একজন ব্যক্তিও উপস্থিত হয় নাই|
     ঐসব সাক্ষীগণের সাক্ষ্য - প্রত্যক্ষদর্শী, সাক্ষ্য দিয়াছেন যাহারা পরিত্রাতাকে হাত দিয়া দেখিয়াছিলেন, তাঁহাকে স্পর্শ করিয়াছিলেন, তাঁহার হস্ত ও পদদ্বয়ে পেরেকের চিহ্ন অনুভব করিয়াছিলেন, তাঁহাকে আহার গ্রহণ করিতে দেখিয়াছিলেন, তাঁহার সহিত চল্লিশদিন যাবৎ কথাবার্ত্তা চালাইয়াছিলেন - সেই সাক্ষ্য আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের সর্ব্বোচ্চ ন্যায়ালয় অথবা বিশ্বের অন্য যেকোন ন্যায়ালয়ের অধীনস্থ মামলার জন্যে প্রয়োজনীয় সাক্ষ্যের তুলনায় অধিকতর শক্তিশালী ছিল... সেই সাক্ষ্য এতই অভিভূতকারী যে একমাত্র যাহারা বিশ্বাস করিতে চাহেন না এবং সাক্ষ্য যাচাই করেন না তাহারাই ইহা প্রত্যাখ্যান করেন| আস্চর্য্যের কিছুই নাই যে বাইবেল ঘোষণা করিতেছে যে যীশু “আপন দুঃখভোগের পরে তিনি অনেক প্রমাণ দ্বারা তাঁহাদের নিকট আপনাকে জীবিত দেখাইলেন,” প্রেরিত 1:3 (John R. Rice, D.D., The Resurrection of Jesus Christ, Sword of the Lord Publishers, 1953, pp. 49-50) |

“যেহেতুক ইহা কোণের মধ্যে করা যায় নাই” (প্রেরিত 26:26)|

শূন্য সমাধি, এবং শত শত প্রত্যক্ষদর্শী, হচ্ছে মৃত্যু থেকে খ্রীষ্টের পুনঃরুত্থানের শক্তিশালী প্রমাণ| কিন্তু সেখানে আরও রয়েছে|

III. তৃতীয়ত, প্রেরিতবর্গের শহীদত্ব |

যদি পুনঃরুত্থান একটা মিথ্যা বিষয় হয় তাহলে কেন সেটা প্রচার করতে প্রেরিতদের প্রত্যেকেই এত দুঃখভোগের মধ্য দিয়ে গিয়েছিলেন? প্রেরিতরা যে কেবলমাত্র খ্রীষ্টের পুনঃরুত্থানের প্রচার ক্রমাগত চালিয়ে গিয়েছিলেন তাই নয়, এটা অস্বীকার করার পরিবর্তে তারা এমনকী মৃত্যুও বেছে নিয়েছিলেন! যখন আমরা মন্ডলীর ইতিহাসে পড়ি আমরা দেখতে পাই যে প্রত্যেক একক প্রেরিতের [যোহনের ব্যাতিক্রম বাদে - যিনি অত্যাচারিত ও নির্বাসিত হয়েছিলেন] ভয়ঙ্কর মৃত্যু হয়েছে কারণ তারা প্রচার করেছিলেন যে খ্রীষ্ট মৃতদের মধ্য থেকে উঠেছেন| ডঃ ডি. জেম্স কেনেডি বলেছিলেন,

ইহা এক অত্যাবশ্যকরূপে গুরুত্বপূর্ণ সত্য ঘটনা| মনোবিদ্যার ইতিহাসে ইহা কখনও জানা যায় নাই যে একজন ব্যক্তি তাহার নিজের জীবন বিসর্জন দিতে ইচ্ছুক হইয়াছেন সেই কারণে যাহা তিনি মিথ্যা বলিয়া জানিতেন| আমি বিস্ময়বোধ করিতে থাকিতাম কেন ইহা হইয়াছিল যে ঈশ্বর প্রেরিতবর্গ এবং সমস্ত প্রাচীন খ্রীষ্ট বিশ্বাসীগণকে এইরূপ দুঃখভোগ, এইরূপ ভয়ঙ্কর, অবিশ্বাস্য অত্যাচারের মধ্য দিয়া যাইবার অনুমতি দিয়াছিলেন... এইসব সাক্ষীগণের বিশ্বস্ততা, চরিত্র, দুঃখভোগ, এবং মৃত্যু আমরা দেখিয়াছি, যাহাদের অধিকাংশ রক্ত দিয়া তাহাদের সাক্ষ্য মোহরাঙ্কিত করিয়াছেন...পল লিটিল বলিয়াছিলেন, “মনুষ্য মরিবে তাহারা যাহা সত্য বলিয়া বিশ্বাস করে তাহার জন্য...তাহারা, আর যাহাই হউক, মরেন না যাহা তাহারা মিথ্যা বলিয়া জানে উহার জন্য” (D. James Kennedy, Ph.D., Why I Believe, Thomas Nelson Publishers, 2005 edition, p. 47)|

এইসব মানুষেরা মারা গিয়েছিলেন কারণ তারা বলেছিলেন যে তারা মৃত্যু থেকে খ্রীষ্টের পুনঃরুত্থান প্রত্যক্ষ করেছিলেন:

পিতর - নিদারুণভাবে বেত্রাঘাত করা হয়েছিল এবং পরে নিচের দিকে মাথা করে ক্রুশারোপিত হয়েছিলেন|
  আন্দ্রিয় - একটি X-আকারের ক্রুশের উপরে ক্রুশবিদ্ধ করা হয়েছিল|
    যাকোব, যিবদিয়ের পুত্র - মুন্ডচ্ছেদ করা হয়েছিল|
      যোহন - বড় কড়াইতে ফুটন্ত তেলে ফেলা হয়েছিল, আর তারপরে পাটম দ্বীপে নির্বাসন দেওয়া হয়েছিল|
        ফিলিপ - বেত্রাঘাত করা হয়েছিল এবং পরে ক্রুশবিদ্ধ করা হয়েছিল|
          বার্থোলোমিউ - জীবন্ত অবস্থাতে চর্মশূন্য [চামড়া ছাড়ানো] করা হয়েছিল এবং তারপরে ক্রুশবিদ্ধ করা হয়েছিল|
            মথি - মুন্ডচ্ছেদ করা হয়েছিল|
              যাকোব, প্রভুর ভাই - মন্দিরের চূড়া থেকে ছুঁড়ে ফেলে দেওয়া হয়েছিল, আর তারপরে মৃত্যু পর্যন্ত বেত্রাঘাত করা হয়েছিল|
                থদ্দেয় - তীর ছুঁড়ে মারা হয়েছিল|
                  মার্ক - টেনে হিঁচড়িয়ে মারা হয়েছিল|
                    পৌল - মুন্ডচ্ছেদ করা হয়েছিল|
                      লূক - একটা জলপাই গাছে ঝুলিয়ে মারা হয়েছিল|
                        থোমা - বর্শাবিদ্ধ হয়ে দৌড় করানোর পরে চুল্লীর আগুনে ফেলে দেওয়া হয়েছিল|
     (The New Foxe’s Book of Martyrs, Bridge-Logos Publishers,
    1997, pp. 5-10; Greg Laurie, Why the Resurrection?
    Tyndale House Publishers, 2004, pp. 19-20) |

এইসব মানুষেরা ভয়ানক দুঃখভোগের মধ্যে দিয়ে গিয়েছিলেন, এবং ভয়ঙ্করভাবে মারা গিয়েছিলেন, কারণ তারা বলেছিলেন যে খ্রীষ্ট মৃতদের মধ্যে থেকে উঠেছেন| মানুষেরা এমন কোন কিছুর জন্য মারা যান না যা তারা দেখেননি! এইসব মানুষেরা খ্রীষ্টকে দেখেছিলেন তিনি কবর থেকে উঠে আসার পরে! সেটাই কারণ যে, “খ্রীষ্ট মৃতদের মধ্য হইতে উঠিয়াছেন” এই প্রচার করা থেকে অত্যাচার এবং মৃত্যু তাদের বিরত করতে পারেনি!

পিতর তাঁহাকে দেখে, সমুদ্রতীরে,
সমুদ্রতীরে তাঁহার সহিত আহার করেন;
যীশু বলেছেন, একদা মৃত্যুর বিষয়,
“পিতর, তুমি কি আমাকে প্রেম কর?”
যিনি মরিয়াছেন তিনি পুনরায় জীবিত!
যিনি মরিয়াছেন তিনি পুনরায় জীবিত!
জমাট কাঠিন্য ভগ্ন কর, মৃত্যুর বন্ধন মুক্ত কর -
যিনি মরিয়াছেন তিনি পুনরায় জীবিত!
   (“Alive Again” by Paul Rader, 1878-1938) |

এইসব মানুষেরা অবিশ্বাস্যরূপে ভীরু মানুষ থেকে নির্ভীক শহীদে পরিণত হয়েছিলেন - কারণ খ্রীষ্ট কবর থেকে ওঠার পরে তারা তাঁকে দেখেছিলেন!

থোমা ঘরের মধ্যে তাঁকে দেখেছিলেন,
তাঁকে প্রভু ও ঈশ্বর বলে ডেকেছিলেন,
গর্তের মধ্যে তার আঙ্গুল বাড়িয়ে দিয়েছিলেন
যা পেরেক ও খড়্গ দ্বারা তৈরী হয়েছিল|
যিনি মরেছেন তিনি পুনরায় জীবিত!
যিনি মরেছেন তিনি পুনরায় জীবিত!
জমাট কাঠিন্য ভগ্ন কর, মৃত্যুর বন্ধন মুক্ত কর -
যিনি মরেছেন তিনি পুনরায় জীবিত!
   (Paul Rader, ibid.) |

কিভাবে আমি চাইব যে আমাদের মন্ডলীগুলি পল রেডারের লেখা সেই মহান সঙ্গীতটি আবার গাইতে শিখবে! যদি আপনি আমাকে লেখেন এবং এটা পাওয়ার অনুরোধ করেন তো আমি আপনাকে গানটি পাঠিয়ে দেব| ডঃ আর. এল. হেইমার্স, জুনিয়র., P.O. Box 15308, Los Angeles, CA 90015 - এই ঠিকানায় লিখুন আর পল রেডারের লেখা “Alive Again” (“পুনরায় জীবিত”) গানটি পাঠানোর অনুরোধ জানান|

খ্রীষ্টের পুনঃরুত্থানের সমর্থনে আমরা এমনকী আরও অনেক প্রমাণ স্তুপীকৃত করে দিতে পারি, কিন্তু সেগুলি আপনাকে সন্তুষ্ট করবে না| কোন কোন লোক যারা খ্রীষ্ট কবর থেকে ওঠার পরে তাকে দেখেছিলেন এখনও “সন্দেহ” করেন (মথি 28:17)| আপনাকে অবশ্যই বিশ্বাসে খ্রীষ্টের কাছে আসতে হবে| প্রাক্-দেহধারী খ্রীষ্ট বলেছিলেন,

“আর তোমরা আমার অন্বেষণ করিয়া আমাকে পাইবে; কারণ তোমরা সর্ব্বান্তঃকরণে আমার অন্বেষণ করিবে” (যিরমিয় 29:13)|

“কারণ লোকে হৃদয়ে বিশ্বাস করে, ধার্ম্মিকতার জন্য” (রোমীয় 10:10)|

1961 সালের 28শে সেপ্টেম্বর সকাল 10:30 মিনিটে বাওলা কলেজের (বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়) অডিটোরিয়ামে আমি উত্থিত খ্রীষ্টের সম্মুখীন হয়েছিলাম, ডঃ চার্লস জে. উডব্রিজের একটি প্রচার শোনার পরে, যিনি প্রাথমিক স্তরের উদারনীতির কারণে 1957 সালেই ফ্যুলার থিয়োলজিকাল সেমিনারি ত্যাগ করেছিলেন (দেখুন Harold Lindsell, Ph.D., The Battle for the Bible, Zondervan Publishing House, 1978 edition, p. 111)| এবং সেইসঙ্গে একইভাবে আপনি উত্থিত খ্রীষ্টকে জানতে পারবেন - যদি আপনি তাঁকে যথেষ্টভাবে জানতে চান তবে “সঙ্কীর্ণ দ্বার দিয়া প্রবেশ করিতে প্রাণপণ কর” (লূক 13:24)| যখন আপনি খ্রীষ্টের কাছে আসেন তখন আপনার সমস্ত পাপের প্রায়শ্চিত্ত হয় এবং আপনি তাঁর রক্তের দ্বারা শুচি হন - এবং মৃত্যু থেকে তাঁর পুনঃরুত্থানের দ্বারা আপনি আবার জন্মলাভ করেন| আমার প্রার্থনা এটাই যে আপনি তাড়াতাড়ি খ্রীষ্টের কাছে আসবেন! আমেন|


যদি এই প্রচার আপনাকে আশীর্বাদ দান করেছে তাহলে ডঃ হাইমার্স আপনার কাছ থেকে কিছু শুনতে চান| যখন আপনি ডঃ হাইমার্সকে চিঠি লিখবেন তখন অবশ্যই তাকে জানাবেন যে কোন দেশ থেকে আপনি তাকে লিখছেন নয়ত তিনি আপনার ই-মেলের জবাব দিতে সক্ষম হবেন না| যদি এই প্রচার আপনাকে আশীর্বাদ দান করেছে তবে ডঃ হাইমার্সকে একট ই-মেল পাঠান এবং তাকে সেইকথা জানান, কিন্তু কোন দেশ থেকে আপনি লিখছেন চিঠিতে সেটা অবশ্যই অন্তর্ভূক্ত করবেন| ডঃ হাইমার্সের ই-মেল ঠিকানা হল rlhymersjr@sbcglobal.net (এখানে ক্লিক করুন) | আপনি যে কোন ভাষায় ডঃ হাইমার্সকে চিঠি লিখতে পারেন, কিন্তু যদি পারেন তো ইংরাজিতেই লিখুন| যদি আপনি ডঃ হাইমার্সকে ডাক-ব্যবস্থার মাধ্যমে চিঠি পাঠাতে চান, তবে তার ঠিকানা হল P.O. Box 15308, Los Angeles, CA 90015 | আপনি তাকে (818)352-0452 নম্বরে ফোন করতে পারেন|

(সংবাদের পরিসমাপ্তি)
ডঃ হাইমার্সের সংবাদ আপনি প্রতি সপ্তাহে ইন্টারনেটে www.sermonsfortheworld.com ওয়েবসাইটে গিয়ে পড়তে পারেন| ক্লিক করুন “প্রচার পান্ডুলিপি|”

আপনি ডাঃ হাইমার্সকে মেইল পাঠাতে পারেন rlhymersjr@sbcglobal.net - আপনি
তাকে পত্র লিখতে পারেন P.O. Box 15308, Los Angeles, C A 90015.এই ঠিকানায়
। আপনি তাকে টেলিফোন করতে পারেন (818) 352-0452.

এই সুসমাচারের ম্যানুস্ক্রিপ্ট এর ওপর ডাঃ হাইমসের কোন কপিরাইট নেই। আপনারা
ইহা ব্যাবহার করতে পারেন ডাঃ হাইমসের অনুমতি ছাড়াই। অবশ্য, ভিডিও মেসেজ
সবই কপিরাইটের সহিত আছে এবং কেবলমাত্র তার অনুমতি নিয়েই ব্যাবহার করা যাবে।

সংবাদের আগে একক সংগীত পরিবেশন করেছেন মিঃ বেঞ্জামিন কিনকেড গ্রিফিত:
“In Christ Alone” (by Keith Getty and Stuart Townend, 2001) |


খসড়া চিত্র

খ্রীষ্টের পুনঃরুত্থানের তিনটি প্রমাণ

THREE PROOFS OF CHRIST’S RESURRECTION

ডঃ আর. এল. হেইমার্স, জুনিয়র

“বাস্তবিক রাজা এ সকল বিষয় জানেন, আর তাহারই সাক্ষাতে আমি সাহসপূর্ব্বক কথা কহিতেছি; কারণ আমার ধারণা এই যে, ইহার কিছুই রাজার অগোচর নহে; যেহেতুক ইহা কোণের মধ্যে করা যায় নাই” (প্রেরিত 26:26)|

(প্রেরিত 25:19; I করিন্থীয় 15:14)

I.   প্রথমত, শূন্য সমাধি, মথি 28:12-15; যোহন 20:19; মথি 27:63-64, 65, 66 |

II.  দ্বিতীয়ত, প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনা, যোহন 20:19; প্রেরিত 1:3; I করিন্থীয় 15:5-8 |

III. তৃতীয়ত, প্রেরিতবর্গের শহীদত্ব, মথি 28:17; যিরমিয় 29:13; রোমীয় 10:10; লূক 13:24 |