Print Sermon

এই ওয়েবসাইটের উদ্দেশ্য হল ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপি এবং ধর্ম্মোপদেশের ভিডিওগুলি বিশ্বব্যাপী পালক ও মিশনারিদের বিনামূল্যে সরবরাহ করা, বিশেষ করে তৃতীয় বিশ্বে, যেখানে ধর্ম্মতত্ত্বমূলক সেমিনারী বা বাইবেল স্কুল থাকলেও খুব কম রয়েছে|

এই সমস্ত ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপি ও ভিডিওগুলি www.sermonsfortheworld.com ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এখন প্রতি বছর 221টি দেশের প্রায় 1,500,000 কম্প্যুটারে যায়| আরও শত শত লোক ইউটিউবের ভিডিওর মাধ্যমে এগুলি দেখেন, কিন্তু কিছুক্ষণ পরেই তারা ইউটিউব ছেড়ে বেরিয়ে যান এবং আমাদের ওয়েবসাইটে চলে আসেন| ইউটিউব আমাদের ওয়েবসাইটে লোক এনে দেয়| ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপিগুলি প্রতি মাসে 46টি ভাষায় প্রায় 120,000 কম্প্যুটারে প্রচারিত হয়| ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপিগুলি গ্রন্থসত্ত্ব দ্বারা সংরক্ষিত নয়, কাজেই প্রচারকগণ আমাদের অনুমতি ছাড়াই এইগুলি ব্যবহার করতে পারেন| মুসলিম এবং হিন্দু রাষ্ট্রসমেত, সমগ্র পৃথিবীতে সুসমাচার ছড়িয়ে দেওয়ার এই মহান কাজে সাহায্য করার জন্য কিভাবে আপনি একটি মাসিক অনুদান প্রদান করতে পারেন তা জানতে অনুগ্রহ করে এখানে ক্লিক করুন|

যখনই আপনি ডঃ হেইমার্‌সকে লিখবেন সর্বদা তাকে জানাবেন যে আপনি কোন দেশে বাস করেন, অথবা তিনি আপনাকে উত্তর দিতে পারবেন না| ডঃ হেইমার্‌সের ই-মেল ঠিকানা হল rlhymersjr@sbcglobal.net |




উদ্দীপনা প্রত্যাখ্যান নিরাময় করে

REVIVAL CURES REJECTION
(Bengali)

লেখক : ডঃ আর. এল. হেইমার্স, জুনিয়র
by Dr. R. L. Hymers, Jr.

2017 সালের, 9ই অগাষ্ট, বুধবার সন্ধ্যাবেলায় লস্ এঞ্জেল্সের
ব্যাপটিষ্ট ট্যাবারন্যাক্ল মন্ডলীতে এই ধর্ম্মোপদেশটি প্রচারিত হয়েছিল
A sermon preached at the Baptist Tabernacle of Los Angeles
Wednesday Evening, August 9, 2017

‘‘প্রেমে ভয় নাই, বরং সিদ্ধ প্রেম ভয়কে বাহির করিয়া দেয়, কেননা ভয় দন্ডযুক্ত, আর যে ভয় করে, সে প্রেমে সিদ্ধ হয় নাই’’ (I যোহন 4:18)|


একজন বিশিষ্ট মনোবিদ একটি বই লিখেছিলেন যার মধ্যে 288 রকম ভয়ের একটি তালিকা ছিল, যে ভয়ের অভিজ্ঞতা লোকেরা নিজেদের জীবনে পেয়ে থাকেন - সেইগুলির 288টি! সবথেকে সাধারণ ছয়টি ভয় হচ্ছে প্রত্যাখ্যানের ভয়, মৃত্যুর ভয়, বৃদ্ধ বয়সের ভয়, দারিদ্রের ভয়, অসুস্থতার ভয়, এবং সমালোচনার ভয়| সেই মনোবিদ এরপরে বলেছিলেন, ‘‘প্রত্যাখ্যানের ভয় হইতেছে সমস্ত ভয়ের মধ্যে সর্বাপেক্ষা প্রধান ভয়| মৃত্যুভয় অপেক্ষা প্রত্যাখ্যানের ভয় অধিক শক্তিশালী!’’ এই বিষয়ে একবার ভাবুন! প্রত্যাখ্যাত হওয়ার চাইতে বরং মানুষ মৃত্যুবরণ করতে চায়!

ডঃ ক্রিষ্টোফার কেগান অন্য যে কোন মানুষের তুলনায় সম্ভবত আমাকে আরও ভালভাবে জানেন| তিনি বলেছিলেন, ‘‘ডঃ হেইমার্স একটি সাধারণ পরিবারে প্রতিপালিত হন নাই| যদি তিনি তাহা হইতেন তবে তিনি আরও বহির্মূখী ও সামাজিক হইতেন| কিন্তু সমস্ত সক্রিয়তা ও প্রত্যাখ্যান তাহাকে করিয়া তুলিয়াছিল আরও বেশি অন্তর্মূখী - একজন ব্যক্তি যিনি সর্বদা নিজ অন্তরের প্রতিই দৃষ্টি দেন| আপনি হয়তো তাহাকে অন্তর্মূখী বলিয়া নাও ভাবিতে পারেন কারণ তিনি ভাল প্রচার করেন| কিন্তু অন্তরে তিনি একজন সংবেদনশীল ব্যক্তি, যিনি নিজের দুর্বলতা সম্বন্ধে সচেতন|’’ ডঃ কেগান সঠিক ছিলেন| একদল সুখী মানুষের ভীড়ে মিশে গিয়ে, আমি তাদের সঙ্গলাভ উপভোগ করে চলতে পারি, যখন হঠাৎ করে আমার মেজাজের পরিবর্তন হয় এবং আমি অস্তিত্ববাদের উদ্বেগ এবং একাকীত্বের বেদনা এবং প্রত্যাখ্যান এবং হতাশা অনুভব করতে থাকি| যখন আমি একা থাকি এবং ঈশ্বরের উপস্থিতি অনুভব করি একমাত্র সেই সময়েই আমি প্রত্যাখ্যান অনুভব করি না|

মন্ডলীতে যে সময় আমি প্রকৃতপক্ষে গৃহে আছি বলে অনুভব করেছিলাম তা ছিল উদ্দীপনার সময় - যখন ঈশ্বর এতই বাস্তব ছিলেন যে তিনি আমার প্রত্যাখ্যান আর একাকীত্বের অনুভূতিগুলি ঠেলে বের করেন|

সেই হল কারণ যে যুবকেরা যখন মন্ডলীতে আসেন তখন তাদের কেমন অনুভূতি হয় তা আমি এত ভাল বুঝি| আমরা তাদের স্বীকার করি এবং ভালবাসা দিই| কিন্তু তারা মাত্র কয়েকবার আসার পরেই আমরা ধরে নিই তারা ‘‘ভিতরে’’ এসেছেন| আমরা ভাবি যে তারা এখন ঠিক আছে| খুব শীঘ্রই তারা নিজেদেরকে সেইরকমের প্রান্তিক এবং প্রত্যাখ্যাত হিসাবে অনুভব করতে শুরু করেন যেরকম তারা এখানে আসার আগে ভাবতেন| একমাত্র যারা স্বীকৃতির অনুভূতি ছাড়া কাজ চালাতে সক্ষম তারাই থেকে যান| যেমন আমি থেকেছি সেরকম তারাও থেকে যান| এমনকী যদিও আমি নিজেকে প্রত্যাখ্যাত বলে অনুভব করতাম, তাও আমি মন্ডলীতে থেকেছি কারণ সেখানে আমার যাওয়ার কোন জায়গা ছিল না| আমি নিঃসঙ্গ ছিলাম, কিন্তু মন্ডলীতে অন্তত আমার চারিদিকে অনেক মানুষজন ছিলেন| সেইজন্যে আমি গৃহীত হওয়ার ভাণ করতাম এমনকী যদিও আমার ভিতরে অবিরাম বেদনা ছিল এবং নিজেকে আমি প্রত্যাখ্যাত বলে অনুভব করতাম| রবিবারের রাতগুলিতে, যখন আমি বাড়ি যেতাম, সেইসময়ে প্রত্যাখ্যানের অনুভূতি আমাকে প্রায় কাহিল করে ফেলত| যেমন যেমন আমি বাড়ির দিকে এগোতে থাকতাম তখন, ‘‘স্বাভাবিকভাবে, আবার নিঃসঙ্গ’’ বলে একটা জনপ্রিয় গানের কলি আমার মনের মধ্যে আলোড়িত হতে থাকত|

একজন যুবক মন্ডলীতে এসে গ্রহণ এবং ভালবাসা খোঁজেন, কিন্তু তারা পায় শুধু শীতলতা এবং প্রত্যাখ্যান| যে যুবকেরা মন্ডলী ছেড়ে চলে যান তাদের প্রায় সকলেই এইরকম খোঁজেন কারণ মন্ডলী তার দেওয়া প্রতিশ্রুতি সরবরাহে ব্যর্থ হয়েছে| আমরা গাইছি

মন্ডলীর গৃহে আসুন ও ভোজন করুন,
সুমধুর সহযোগিতার জন্যে সমবেত হন,
এতে সত্যিই এক আনন্দ হবে
যখন আমরা ভোজের জন্যে বসব|

তারা আমাদের এই গান গাইতে শোনেন আর তারা মানব-বিদ্বেষ অনুভব করেন| তাদের মধ্যে মন্ডলীর প্রতি একটা বিদ্রুপের মনোভাব উৎপন্ন হয়| তাদের মুখে একটা তাচ্ছিল্যের মৃদু হাসি ফুটে ওঠে কারণ তারা জানেন যে ‘‘সুমধুর সহভাগিতা’’ সম্বন্ধে আমরা মিথ্যা কথা বলছি| ‘‘যখন আমরা ভোজের জন্যে বসি তারা সুমধুর সহভাগিতা’’ অনুভব করে না| তারা ভাবে, ‘‘এই সব লোকেরা ‘সুমধুর সহভাগিতার’ বিষয়ে বলছেন কিন্তু তারা এটি অনুভব করছেন না| এমনকী ডঃ হেইমার্সও অনুভব করেন না|’’ সুতরাং, তারা বিচ্ছিন্ন হয়ে জগতের দিকে চলে যান| তারা জগতে ফিরে যান কেননা এটা তাদের কাছে মন্ডলীর তুলনায় আরও খারাপ কিছু বলে বোধ হয় না| আর অন্তত জগত ‘‘সুমধুর সহভাগিতা’’ সম্বন্ধে মিথ্যা কিছু বলে না| অন্তত জগতে আপনি হয়তো একজন এমন বন্ধু খুঁজে পাবেন যিনি আপনাকে গ্রহণ করবেন| এমন কিছু যা আপনি কখনো মন্ডলীতে পাননি| মন্ডলীতে যা সব পেয়েছিলেন তা ছিল কপটতা এবং শীতলতা, এবং প্রত্যাখ্যান|

মন্ডলীতে খ্রীষ্টিয় ভালবাসা লাভ করতে কোন জিনিষটি আমাদের দূরে সরিয়ে রাখে? এ হল ভয় যা আমাদের থেকে প্রকৃত খ্রীষ্টিয় ভালবাসা ছিনিয়ে নেয়| আমার সম্বন্ধে তারা কি ভাববে? আমার সম্বন্ধে তারা কি বলবে? তারা যদি আমাকে প্রকৃতভাবে জেনে যায় তাহলে কি হবে? আমি কি ভেবেছিলাম বা কি অনুভব করেছিলাম সেটা যদি তারা প্রকৃতই জেনে যায় তবে কি হবে? তারা আমাকে প্রত্যাখ্যান করবে - সেটাই তারা করবে! এবং প্রত্যাখ্যানের ভয় হল সব ভয়ের মধ্যে সবথেকে বড় ভয় - মৃত্যুভয়ের চাইতেও বড় ভয়! অসুস্থতার ভয়ের চাইতেও বড় ভয়| সমগ্র বিশ্বব্যাপী যে কোন ভয়ের তুলনায় বড় ভয়!

কবি রবার্ট ফ্রস্ট এই জিনিষটি একেবারে সঠিকভাবে ব্যক্ত করেছেন| তার কবিতার নাম হল ‘‘উদ্ঘাটন|’’

আমরা আমাদের একটা ভিন্ন স্থান করিয়াছি
জ্যোতির শব্দের আড়ালে যাহা পরিহাস ও বিদ্রূপ,
কিন্তু হে, বিক্ষুব্ধ হৃদয়
তখন অবধি কেহ বাস্তবিক বাহিরে আমাদের খোঁজে|

যদি ঘটনা দাবি করে ইহা দুঃখের বিষয়
(বা অনুরূপে আমরা বলি) উহাই অন্তিম
আক্ষরিকভাবে আমরা অনুপ্রাণিত হইতে বলি
এক বন্ধুর বোধশক্তির জন্য|

কিন্তু সকলের সহিত, শিশু হইতে সেইরূপ খেলা
সুদূরে ঈশ্বরের সহিত লুকোচুরি,
তদ্রূপ যাহারা লুকায় সুস্থতা হইতে দূরে তাহারা
অবশ্যই কথা বলুন ও আমাদের বলুন তাহারা কোথায়|
   (“Revelation” by Robert Frost, 1874-1963) |

আর এটা আমাদেরকে পাঠ্যাংশের প্রতি নিয়ে আসে|

‘‘প্রেমে ভয় নাই, বরং সিদ্ধ প্রেম ভয়কে বাহির করিয়া দেয়, কেননা ভয় দন্ডযুক্ত, আর যে ভয় করে, সে প্রেমে সিদ্ধ হয় নাই’’ (I যোহন 4:18)|

আমরা কিভাবে এই অগ্রাহ্যের ভয়কে জয় করতে পারি? যথাযথ ভালবাসার দ্বারা! কিন্তু কিভাবে আমরা ‘‘যথাযথ’’ ভালবাসা অর্জন করব? ‘‘আমি তোমাকে ভালবাসি! আমি তোমাকে ভালবাসি’’ এইরকম বলার দ্বারা নয়! I যোহন 3:18 পদটি দেখুন, ‘‘বৎসেরা, আইস, আমরা বাক্যে কিম্বা জিহ্বাতে নয়, কিন্তু কার্য্যে ও সত্যে প্রেম করি|’’ কিভাবে আমরা তা করব? কাজটি খুব সহজ নয়| আমরা এটা করতে ভয় পাই| হয়তো আমরা প্রত্যাখ্যাত হতে পারি!!! কিন্তু যদি বাস্তবিকে এবং সত্যি সত্যিই আমরা উদ্দীপনা চাই তো আমাদেরকে এটা করতেই হবে| এটা করার জন্যে আমাদের অবশ্যই নিজেদের উপরে জোর খাটাতে হবে| ‘‘আক্ষরিকভাবে আমরা অনুপ্রাণিত হইতে বলি এক বন্ধুর বোধশক্তির জন্য|’’ ‘‘তদ্রূপ যাহারা [নিজেদের] লুকায় সুস্থতা হইতে দূরে তাহারা অবশ্যই কথা বলুন ও আমাদের বলুন তাহারা কোথায়|’’ যদি আমরা যথার্থই উদ্দীপনা চাইছি তবে এই হল সেই প্রকাশ যা আমাদের অবশ্যই পেতে হবে! অনুগ্রহ করে I যোহন 1:9 এবং 10 পদগুলি পাঠ করুন| যখন আমি এটা পড়ছি আপনারা উঠে দাঁড়ান|

‘‘যদি আমরা আপন আপন পাপ স্বীকার করি, তিনি বিশ্বস্ত ও ধার্ম্মিক, সুতরাং আমাদের পাপ সকল মোচন করিবেন, এবং আমাদিগকে সমস্ত অধার্ম্মিকতা হইতে শুচি করিবেন| যদি আমরা বলি যে, পাপ করি নাই, তবে তাঁহাকে মিথ্যাবাদী করি, এবং তাঁহার বাক্য আমাদের অন্তরে নাই’’ (I যোহন 1:9, 10)|

আপনারা বসতে পারেন| আমাদের সব পাপ স্বীকার করাই হল উদ্দীপনার চাবিকাঠি| যদি আমরা ঈশ্বরে বিরুদ্ধে পাপ করে থাকি তবে অশ্রুজলের সাথে তাঁর কাছে আমাদের পাপ স্বীকার করাই যথেষ্ট হবে| কেবলমাত্র বাক্যে নয়, কিন্তু চোখের জলে, যেমন চীনদেশে সকলে করেন, যেমন সমস্ত প্রকৃত উদ্দীপনাতে সকলে করেন| ব্রিয়ান এডওয়ার্ড যথার্থই বলেছিলেন, ‘‘একটি উদ্দীপনার জন্যে পাপের চেতনার অশ্রুজল ব্যতীত সেখানে আর কোন বিষয় নাই’’ (উদ্দীপনা, পৃ. 115)| আবার, তিনি বলেছিলেন, ‘‘পাপের গভীর, অস্বস্তিকর এবং বিনম্র চেতনা ব্যতীত কোন উদ্দীপনা হয় না’’ (পৃ. 116)| ‘‘গভীর চেতনার কারণ এমনই হইয়া থাকে যে লোকেরা তাহাদের পাপ অনুভব করে এবং ঘৃণা করিতে থাকে’’ (পৃ. 122)| পাপের চেতনাই হল উদ্দীপনার চাবিকাঠি! আমরা যদি ঈশ্বরের বিরুদ্ধে পাপ করে থাকি, তবে ঈশ্বরের কাছে আমরা চোখের জলে পাপ স্বীকার করে নিতে পারি, এবং তিনি ‘‘আমাদিগকে সমস্ত অধার্ম্মিকতা হইতে শুচি করিবেন|’’ উঠে দাঁড়ান এবং ‘‘হে ঈশ্বর, আমাকে অনুসন্ধান কর’’ গানটি করুন|

"হে ঈশ্বর, আমাকে অনুসন্ধান কর, এবং আমার অন্তঃকরন জ্ঞাত হও:
আমার পরীক্ষা কর আর আমার চিন্তাসকল জ্ঞাত হও:
আর আমার অন্তঃকরন জ্ঞাত হও;
আমার পরীক্ষা কর আর আমার চিন্তাসকল জ্ঞাত হও;
আর দেখ আমাতে দুষ্টতার পথ পাওয়া যায় কি না,
এবং সনাতন পথে আমাকে গমন করাও|"
   (গীতসংহিতা 139:23, 24)|

আপনার বসতে পারেন| আমরা কখনও পূর্ণ উদ্দীপনা লাভ করিনি কারণ সর্বদা ‘‘আমরা আমাদের একটা ভিন্ন স্থান করিয়াছি জ্যোতির শব্দের আড়ালে যাহা পরিহাস ও বিদ্রূপ (এই বিষয়ে অবজ্ঞাপূর্ণ উক্তি, অবজ্ঞাসূচক মুখভঙ্গী, অসত্য আচরণ, ঠাট্টা)|’’

কিন্তু, দ্বিতীয়ত, আমাদের অবশ্যই গভীরে যেতে হয়| যাকোব 5:16 পদটি খুলুন| আমার পাঠের সময়ে অনুগ্রহ করে উঠে দাঁড়ান|

‘‘অতএব তোমরা একজন অন্য জনের কাছে আপন আপন পাপ স্বীকার কর, ও একজন অন্য জনের নিমিত্ত প্রার্থনা কর, যেন সুস্থ হইতে পার’’ (যাকোব 5:16)|

আপনারা বসতে পারেন| ম্যাথিউ হেনরী বলেছিলেন,

এখানে খ্রীষ্ট বিশ্বাসীদের একে অপরের প্রতি স্বীকারোক্তির প্রয়োজন হয়... আমাদের মধ্যে যেরূপ অনৈক্য সেইরূপ মিলনসাধনের প্রতি আমাদের স্বীকারোক্তির প্রয়োজন যেখানে তাহাদের পাপের ক্ষমা লাভ করিতে এবং তাহাদের বিরুদ্ধে শক্তি অর্জন করিতে তাহারা একে অপরকে হয়ত তাহাদের প্রার্থনা দ্বারা সাহায্য করিতে পারে| যাহারা একে অপরের নিকটে তাহাদের ত্রুটি স্বীকার করেন তাহাদের উচিৎ একসাথে প্রার্থনা করা এবং একে অপরের জন্য প্রার্থনা করা|

প্রয়োগমূলক নতুন নিয়মের বিবরণে যাকোব 5:16 পদের বিষয়ে এই চিন্তাধারা পাওয়া যাচ্ছে,

প্রকৃত সহভাগিতা থাকিবার অর্থ হইতেছে যে আমরা একে অপরের নিকটে আমাদের পাপ স্বীকার করিব| যখন আমরা ইহা করিব তখন আমরা আধ্যাত্মিক আরোগ্য লাভ করিব| আমরা অবশ্যই যেন একে অপরের নিকট হইতে কোন বিষয় লুকাইয়া না রাখি|

প্রত্যেক খ্রীষ্ট বিশ্বাসীর একে অন্যদের প্রতি কিছু ত্রুটি থাকে| উত্তরাধিকারসূত্রে প্রাপ্ত স্বার্থপরতার কারণে আমরা ক্রমশ একে অন্যের প্রতি ভালবাসা দানে পশ্চাদপদ হচ্ছি| মন্ডলীতে কেউ কেউ আপনাকে, বা আপনার সম্পর্কে নিষ্ঠুর কথা বলেন| কেউ কেউ মনে হয় আপনাকে গ্রাহ্য করে না| আপনি প্রভুর জন্যে যে কাজ করছেন কেউ কেউ তার মর্যাদা দেন না| আপনাকে বিমর্ষ করতে কেউ কেউ কিছু একটা করে বসেন| কেউ কেউ আপনার অনুভূতিতে আহত করে| আমাদের অবশ্যই একে অন্যের থেকে নিজেদের ত্রুটি লুকিয়ে রাখা উচিৎ নয়| ঈশ্বরের উপস্থিতি লাভ করা হল একটি অতি মহার্ঘ্য বিষয়| নিজেদের প্রাপ্ত আঘাত এবং দাবিদাওয়া ধরে রাখাটি আমাদের একে অন্যকে ভালবাসা দান করা থেকে বিরত করে| ‘‘প্রায়শই পাপের এই গভীর চেতনা প্রধানত উন্মুক্ত ও জনসমক্ষে পাপ স্বীকারের প্রতি চালিত হইয়া থাকে...যেখানে ত্রুটিপূর্ণ সম্পর্ক সঠিক বলিয়া স্থাপিত [হয়]...আনন্দ এবং গৌরবের সম্মুখে, সেখানে চেতনা স্থান নেয়, এবং ঈশ্বরের লোকদের সহিত উহা শুরু হয়| সেখানে অশ্রুজল এবং ঐশ্বরিক দুঃখ থাকে| সেখানে ভুলকে সঠিক করিবার সুযোগ, মনুষ্যদৃষ্টি হইতে দূরতম প্রান্তে অবস্থিত, গোপন বিষয়, বাহিরে ফেলিবার সুযোগ, খোলাখুলিভাবে মন্দ সম্পর্ক মেরামত করিবার সুযোগ থাকে| যদি আমরা ইহাতে [ইহা করিতে] প্রস্তুত না থাকি, তাহা হইলে আমাদের উদ্দীপনার নিমিত্ত প্রার্থনা না করাই উত্তমতর হইবে| মন্ডলীর আনন্দ উপভোগ করিবার জন্যে নহে, কিন্তু ইহাকে শুচি করিবার জন্যে উদ্দীপনা অভিপ্রেত| বর্তমানে আমাদের নিকটে একটি অপবিত্র মন্ডলী আছে কারণ খ্রীষ্ট বিশ্বাসীরা পাপ অনুভব এবং [অশ্রুজলে একে অপরের প্রতি ইহা স্বীকার] করিতেছেন না’’ (এডওয়ার্ডস, উদ্দীপনা, পিপি. 119, 120)|

একে অন্যের কাছে চোখের জলে ভেসে নিজেদের পাপ স্বীকার না করা অবধি আমরা আমাদের অন্তরে আনন্দ করতে পারি না| চীনদেশে এইরকম বারে বারে ঘটেছে| তাহলে আমাদের মন্ডলীতে কেন হচ্ছে না? আমাদের অপরাধ স্বীকার করতে পেরে আমরা অতি মাত্রায় গর্বিত হই| অন্যেরা কি ভাববেন তার ভয়ে আমরা ভীত হই| স্বীকারোক্তি দান থেকে আমাদের বিরত করতে দিয়াবল এই ভীতিকে ব্যবহার করে| দিয়াবল জানে যে অন্যেরা আমাদের সম্বন্ধে কি বলবেন সেই ভয়ে আমাদেরকে ভীত করে সে আমাদেরকে উদ্দীপনার আনন্দ থেকে দূরে সরিয়ে রাখতে পারে| দিয়াবল জানে যে আমাদের ভয় পাইয়ে দিয়ে আমাদের মন্ডলীকে দুর্বল এবং অসুবিধাগ্রস্ত অবস্থাতে রাখা যাবে| অন্যেরা কি ভাববেন সেই ভয় আমাদের স্বীকারোক্তি দান থেকে এবং আমাদের আত্মার নিরাময় থেকে বিরত করে| যিশাইয় বলেছিলেন, ‘‘তুমি কে যে, মর্ত্ত্যকে ভয় করিতেছে, সে ত মরিয়া যাইবে...আর তোমার নির্ম্মাতা সদাপ্রভুকে ভুলিয়া গিয়াছ’’ (যিশাইয় 51:12, 13)| বাইবেল বলে, ‘‘লোক-ভয় ফাঁদজনক’’ (হিতোপদেশ 29:25)| অনুগ্রহ করে উঠে দাঁড়ান এবং হিতোপদেশ 28:13 পদটি পাঠ করুন| এটা স্কোফিল্ড স্টাডি বাইবেলের 692 পৃষ্ঠাতে রয়েছে| সবাই এটা জোরে জোরে পড়ুন!

‘‘যে আপন অধর্ম্ম সকল ঢাকে, সে কৃতকার্য্য হইবে না; কিন্তু যে তাহা স্বীকার করিয়া ত্যাগ করে, সে করুণা পাইবে’’ (হিতোপদেশ 28:13)|

‘‘হে ঈশ্বর, আমাকে অনুসন্ধান কর’’ - গানটি করুন|

‘‘হে ঈশ্বর, আমাকে অনুসন্ধান কর, এবং আমার অন্তঃকরন জ্ঞাত হও:
আমার পরীক্ষা কর আর আমার চিন্তাসকল জ্ঞাত হও:
আর আমার অন্তঃকরন জ্ঞাত হও;
আমার পরীক্ষা কর আর আমার চিন্তাসকল জ্ঞাত হও;
আর দেখ আমাতে দুষ্টতার পথ পাওয়া যায় কি না,
এবং সনাতন পথে আমাকে গমন করাও|’’
   (গীতসংহিতা 139:23, 24)|

‘‘জীবন্ত ঈশ্বরের আত্মা’’! এই গানটি করুন!

প্রার্থনা করি, জীবন্ত ঈশ্বরের আত্মা, নেমে এসো|
প্রার্থনা করি, জীবন্ত ঈশ্বরের আত্মা, নেমে এসো|
আমাকে বিগলিত কর, গঠন কর, ভগ্ন কর, অবনত কর|
প্রার্থনা করি, জীবন্ত ঈশ্বরের আত্মা, নেমে এসো|
(“Spirit of the Living God” by Daniel Iverson, 1899-1977; altered by the Pastor) |

আপনারা বসতে পারেন|

খ্রীষ্ট বলেছিলেন ‘‘ধন্য তাহারা যাহারা শোক করে|’’ এটা তাদের উল্লেখ করে যারা তাদের পাপ স্বীকার করে এবং কাঁদে| যারা উদ্দীপনা যাচ্ঞা করেন তাদের কাছে পাপ হল সবথেকে বড় একটা সমস্যা| উদ্দীপনা সর্বদা আমাদের আভ্যন্তরীন পাপের সম্বন্ধে ভাবিয়ে তোলে যা জগৎ দেখতে পায় না| উদ্দীপনা আমাদের হৃদয়ের অন্তর্মূখী পাপের উপরে আলোকপাত করে| ইভান রবার্টস যখন তার মন্ডলীকে উদ্দীপনার প্রস্তুতি নিতে উৎসাহিত করছিলেন, তিনি তাদের বলেছিলেন যে লোকে যতক্ষণে প্রস্তুত না হয়েছেন পবিত্র আত্মা নেমে আসবেন না| তিনি বলেছিলেন ‘‘আমাদের অবশ্যই সমস্ত মন্দ অনুভূতি থেকে মুক্ত হতে হবে’’ - সমস্ত তিক্ততা, সমস্ত চুক্তিভঙ্গ, সমস্ত ক্রোধ| যদি আপনি অনুভব করেন যে আপনি কাউকে ক্ষমা করতে পারছেন না, তবে নতজানু হন এবং ক্ষমাপ্রদানকারী আত্মার জন্যে প্রার্থনা করুন - অন্য লোকের কাছে যেতে এবং ক্ষমাভিক্ষা করতে ইচ্ছুক হন - একমাত্র তা করলেই আপনি ঈশ্বরের মধুর উপস্থিতি উপলব্ধি করতে পারবেন| একমাত্র শুচিকৃত খ্রীষ্ট বিশ্বাসীরাই ঈশ্বরের ভালবাসা এবং পবিত্র উপস্থিতি অনুভব করতে পারেন| আমাদের মতন একটি অপবিত্র মন্ডলীতে উদ্দীপনার আনন্দ আসতে পারে না যতক্ষণে আমরা নিজেদের পাপ সত্য বলে মেনে নিচ্ছি এবং চোখের জলে তার স্বীকারোক্তি দাখিল করছি| একমাত্র তখনই আমরা ঈশ্বরের উপস্থিতির আনন্দ অনুভব করব| রবিবারের রাত্রে আমরা যখন আপনাকে স্বীকারোক্তির প্রার্থনা করার একটা সুযোগ করে দেব তখন আমাদের বোনেরা ‘‘আমার সকল দর্শন পূর্ণ কর’’ গানটি গাইবেন| রবিবারের রাত্রে কোন পাপগুলি স্বীকার করার প্রয়োজন রয়েছে তা পবিত্র আত্মা যেন আপনাকে ও অন্যদের দেখান তার জন্যে প্রার্থনা করুন| প্রত্যেকে প্রত্যেকের কাছে যান, দুইজন দুইজন অথবা তিনজন করে একত্রিত হন এবং রবিবারের রাত্রে স্বীকারোক্তির জন্যে কঠোর প্রার্থনা করুন| এখন উঠে দাঁড়ান এবং ‘‘আমার সকল দর্শন পূর্ণ কর’’ গানটি করুন| এটা হচ্ছে 17 নম্বর গান|

পরিত্রাতা, প্রার্থনা করি, আমার সকল দর্শন পূর্ণ কর,
   হউক আজ শুধু যীশুকেই দেখি;
যদিও উপত্যকার মধ্য দিয়া তুমি আমায় পরিচালনা কর,
   তোমার অম্লান গৌরব আমায় পরিবেষ্টন করে|
আমার সমস্ত দর্শন পূর্ণ কর, স্বর্গীয় পরিত্রাতা,
   তোমার গৌরবের সহিত আমার আত্মা উজ্জ্বল হইবে|
আমার সমস্ত দর্শন পূর্ণ কর, যাহা সমস্ত আমি দেখি
   তোমার পবিত্র আকার আমাতে প্রতিবিম্বিত হউক|

সকল ইচ্ছা, আমার সকল দর্শন পূর্ণ কর
   তোমার গৌরবের জন্য রাখ; আমার আত্মা অনুপ্রাণিত,
তোমার পূর্ণাঙ্গ রূপ, তোমার পবিত্র প্রেম,
   উর্দ্ধ হইতে আলোর স্রোত আমার পথ|
আমার সমস্ত দর্শন পূর্ণ কর, স্বর্গীয় পরিত্রাতা,
   তোমার গৌরবের সহিত আমার আত্মা উজ্জ্বল হইবে|
আমার সমস্ত দর্শন পূর্ণ কর, যাহা সমস্ত আমি দেখি
   তোমার পবিত্র আকার আমাতে প্রতিবিম্বিত হউক|

পাপের ধ্বংস হউক, আমার সকল দর্শন পূর্ণ কর
   উজ্জ্বল জ্যোতি অন্তরে প্রতিবিম্বিত হউক|
আসুন শুধু তোমার আশীর্ব্বাদের মুখ দেখি,
   তোমার অনন্ত অনুগ্রহ আমার আত্মার পর্ব্ব|
আমার সমস্ত দর্শন পূর্ণ কর, স্বর্গীয় পরিত্রাতা,
   তোমার গৌরবের সহিত আমার আত্মা উজ্জ্বল হইবে|
আমার সমস্ত দর্শন পূর্ণ কর, যাহা সমস্ত আমি দেখি|
   তোমার পবিত্র আকার আমাতে প্রতিবিম্বিত হোক|
(“Fill All My Vision” by Avis Burgeson Christiansen, 1895-1985) |

এখন ‘‘আমি চাই ইহা অগ্রসর হউক’’ গানটি করুন| এটা আপনার গানের পাতার 18 নম্বর গান|

অগ্নি প্রজ্বলনে শুধু একটি স্ফুলিঙ্গ,
আর শীঘ্রই চারিপার্শ্বে সকলেই ইহাতে উষ্ণ হইতে পারে,
এইরূপে ইহা ঈশ্বরের প্রেমে, একবার তুমি ইহা দেখ,
তাঁহার প্রেম তুমি সকলের নিকট কর বিস্তার, তুমি চাও ইহা অগ্রসর হউক|

বসন্তকাল কি সুন্দর, যখন সকল বৃক্ষ মুকুলিত হয়,
পাখিরা গান গাহিতে শুরু করে, পুষ্প প্রস্ফুটিত হইতে শুরু করে,
এইরূপে ইহা ঈশ্বরের প্রেমে, একবার তুমি ইহা দেখ,
তুমি গান গাহিতে চাও, ইহা বসন্তের ন্যায় সতেজ, তুমি চাও ইহা অগ্রসর হউক|

আমার বন্ধু, আমি যে আনন্দ পাইয়াছি, আমার ইচ্ছা ইহা তোমার জন্য হউক,
তুমি তাঁহার উপর নির্ভর করিতে পার, তুমি কোথায় আবদ্ধ ইহা কোন বিষয় নহে,
পর্ব্বত চূড়া হইতে আমি চিৎকার করিয়া বলিব, আমি আমার জগৎ চিনিতে চাহি,
খ্রীষ্টের প্রেম আমার নিকটে আসিয়াছে, আমি চাই ইহা অগ্রসর হউক|
   (“Pass It On” by Kurt Kaiser, 1969; altered by the Pastor) |


যদি এই প্রচার আপনাকে আশীর্বাদ দান করেছে তাহলে ডঃ হাইমার্স আপনার কাছ থেকে কিছু শুনতে চান| যখন আপনি ডঃ হাইমার্সকে চিঠি লিখবেন তখন অবশ্যই তাকে জানাবেন যে কোন দেশ থেকে আপনি তাকে লিখছেন নয়ত তিনি আপনার ই-মেলের জবাব দিতে সক্ষম হবেন না| যদি এই প্রচার আপনাকে আশীর্বাদ দান করেছে তবে ডঃ হাইমার্সকে একট ই-মেল পাঠান এবং তাকে সেইকথা জানান, কিন্তু কোন দেশ থেকে আপনি লিখছেন চিঠিতে সেটা অবশ্যই অন্তর্ভূক্ত করবেন| ডঃ হাইমার্সের ই-মেল ঠিকানা হল rlhymersjr@sbcglobal.net (এখানে ক্লিক করুন) | আপনি যে কোন ভাষায় ডঃ হাইমার্সকে চিঠি লিখতে পারেন, কিন্তু যদি পারেন তো ইংরাজিতেই লিখুন| যদি আপনি ডঃ হাইমার্সকে ডাক-ব্যবস্থার মাধ্যমে চিঠি পাঠাতে চান, তবে তার ঠিকানা হল P.O. Box 15308, Los Angeles, CA 90015 | আপনি তাকে (818)352-0452 নম্বরে ফোন করতে পারেন|

(সংবাদের পরিসমাপ্তি)
ডঃ হাইমার্সের সংবাদ আপনি প্রতি সপ্তাহে ইন্টারনেটে www.sermonsfortheworld.com ওয়েবসাইটে গিয়ে পড়তে পারেন| ক্লিক করুন “প্রচার পান্ডুলিপি|”

আপনি ডাঃ হাইমার্সকে মেইল পাঠাতে পারেন rlhymersjr@sbcglobal.net - আপনি
তাকে পত্র লিখতে পারেন P.O. Box 15308, Los Angeles, C A 90015.এই ঠিকানায়
। আপনি তাকে টেলিফোন করতে পারেন (818) 352-0452.

এই সুসমাচারের ম্যানুস্ক্রিপ্ট এর ওপর ডাঃ হাইমসের কোন কপিরাইট নেই। আপনারা
ইহা ব্যাবহার করতে পারেন ডাঃ হাইমসের অনুমতি ছাড়াই। অবশ্য, ভিডিও মেসেজ
সবই কপিরাইটের সহিত আছে এবং কেবলমাত্র তার অনুমতি নিয়েই ব্যাবহার করা যাবে।

সংবাদের আগে একক সংগীত পরিবেশন করেছেন মিঃ বেঞ্জামিন কিনকেড গ্রিফিত:
“Revive Us Again” (by William P. Mackay, 1839-1885) |